মেয়েদের মধ্যে সবসময় একটা নিজস্বতায় ঘেরা ব্যক্তিত্ব থাকে, যা তাদের সৌন্দর্যের সঙ্গে আত্মিক ভাবে মিশে থাকে। বাকি সাইকোলজি পরিস্থিতি, পরিবেশ,জিন ঘটিত, সংস্কার, পরিবার অনুসারে ভিন্নতর হয়।
নারীদের সম্পর্কে কিছু মনস্তাত্ত্বিক এবং সাইকোলজিক্যাল পরিসংখ্যানঃ
1. মেয়েরা ভালোবাসার সময়ে, তাদের প্রেমিকের বুকে মাথা রাখাকে বেশি কল্পনা করে।
2. স্বামীকে ভালো না বাসলে এরা যৌনতাকে উপভোগ করে না। দাম্পত্য জীবনে শারীরিক ভালোবাসার চেয়েও, মানসিক ভালোবাসাটাই এরা অনেক বেশি গুরুত্ব দেয়।
3. ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা রোমান্টিক সম্পর্কের প্রতি বেশি আগ্রহী।
4. মেয়েরা মিলনের আগে ফোর প্লে পছন্দ করেন।
5. গড় হিসেব অনুযায়ী, বিছানায় চরম আনন্দ পেতে ছেলেদের থেকে বেশি সময় লাগে মেয়েদের। কাজেই শারীরিক মিলনের সময়ে একজন পুরুষ যদি ভাবেন, তিনি নিজে অরগ্যাজমে পৌঁছচ্ছেন মানে তাঁর সঙ্গিনীও চরম সুখ পাচ্ছেন, তাহলে সেই ধারণা ভুল হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।
6. নারীদের ভাবনায় যৌনতা কম :
যৌনতা তো সারাক্ষণ পুরুষদের মাথায় ঘোরে-এরকম একটা চলতি ভাবনা আছে৷ কিন্তু বিভিন্ন প্রশ্নের ভিত্তিতে নারী ও পুরুষের মধ্যে সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে, এ ধারণা সঠিক নয়৷ বরং পুরুষরা গড়পরতা যতবার যৌনতা নিয়ে চিন্তা করেন, নারীরা চিন্তা করেন তার থেকেও বেশিবার৷ সুতরাং এ ধারণা এখন থেকে বদলাতেই পারেন পুরুষরা৷
সাইকোলজিক্যাল পরিসংখ্যানঃ
1. ১১ মাস বয়স থেকে মেয়েরা পোকামাকড় ভয় পাওয়া শুরু করে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এটাকে জেনেটিক ব্যাপার বলছেন।
2. সমসংখ্যক স্নায়ু থাকার পরেও মেয়েরা ফিসফিস কথা বেশি শুনে এবং স্বাদ ভাল বুঝতে পারে কেন সেটার কারণ এখনো অজানা।
3. মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দ্রুত চেহারা সনাক্ত করতে এবং রাস্তাঘাট চিনতে পারে।
4. মেয়েদের হৃদপিন্ড দ্রুত বিট করে এবং এরা কথায় অনেক বেশি শব্দ ব্যবহার করে।
5. কাউকে কমপক্ষে ১৫ সেকেন্ড যদি কোন মেয়ে জড়িয়ে ধরে রাখতে পারে তার মানে সেই ব্যাক্তিকে বিশ্বাস করে।
6. মেয়েদের হাত খালি রাখতে তারা অবচেতনভাবে অস্বস্তি বোধ করে তাই পার্স, মোবাইল.. এরকম কিছু না কিছু হাতে রাখে।
7. আশেপাশে কোন বিরাট শব্দ হলে অধিকাংশ মেয়ে আঙুল দিয়ে কান বন্ধ করে আর ছেলেরা হাত দিয়ে।
8. মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দুঃস্বপ্ন এবং ইমোশনাল স্বপ্ন বেশি দেখে।
9. সারা দুনিয়াতে প্রত্যেকটা জাতিতে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে বেশি বাঁচে।
10. মেয়েরা তাদের কাছে কেউ কোন সমাধান চাইলে, তাদের পছন্দের জিনিস জানতে চাইলে এবং তাদের কোন সুন্দর উপনামে ডাকলে খুব খুশি হয়।
11. মেয়েরা কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে মোটেও পছন্দ করেনা।
12. মেয়েরা বছরে ৩০-৬৪ বার কান্না করে আর ছেলেরা ৬-১৭ বার।
13. মেয়েরা দিনে গড়ে ৩ টা আর ছেলেরা ৬ টা মিথ্যা বলে।
14. মেয়েরা একই সাথে অনেক কাজ করতে ছেলেদের চেয়ে বেশি পারদর্শী।
15. মেয়েরা মিনিটে ১৯ বার চোখের পলক ফেলে আর ছেলেরা ১১ বার।
16. কোন মেয়েকে "কি হয়েছে? " জিজ্ঞাসা করলে যদি উত্তর দেয় "কিছুনা" তাইলে বুঝতে হবে সম্পূর্ণ উল্টো অর্থাৎ অবশ্যই কিছু হয়েছে।
17. ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা হয়রানির শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
18. ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা বন্ধুত্বের প্রতি বেশি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে। মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় বেশি সহযোগিতা করে। মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় বেশি আত্মসচেতন হয়।
19. ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ঘ্রাণশক্তি বেশি।
20. মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় বেশি ঝুঁকি-বিমুখ হয়ে থাকে অর্থাৎ এরা ঝুঁকি নিতে ভয় পায়। মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় স্পর্শে বেশি সংবেদনশীল হয়।
21. ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের শোনার দক্ষতা বেশি থাকে। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা নতুন পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে বেশি ভালো পারে।
22. অনেক মেয়েরাই তাদের সংসার
...
নারীদের সম্পর্কে কিছু মনস্তাত্ত্বিক এবং সাইকোলজিক্যাল পরিসংখ্যানঃ
1. মেয়েরা ভালোবাসার সময়ে, তাদের প্রেমিকের বুকে মাথা রাখাকে বেশি কল্পনা করে।
2. স্বামীকে ভালো না বাসলে এরা যৌনতাকে উপভোগ করে না। দাম্পত্য জীবনে শারীরিক ভালোবাসার চেয়েও, মানসিক ভালোবাসাটাই এরা অনেক বেশি গুরুত্ব দেয়।
3. ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা রোমান্টিক সম্পর্কের প্রতি বেশি আগ্রহী।
4. মেয়েরা মিলনের আগে ফোর প্লে পছন্দ করেন।
5. গড় হিসেব অনুযায়ী, বিছানায় চরম আনন্দ পেতে ছেলেদের থেকে বেশি সময় লাগে মেয়েদের। কাজেই শারীরিক মিলনের সময়ে একজন পুরুষ যদি ভাবেন, তিনি নিজে অরগ্যাজমে পৌঁছচ্ছেন মানে তাঁর সঙ্গিনীও চরম সুখ পাচ্ছেন, তাহলে সেই ধারণা ভুল হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।
6. নারীদের ভাবনায় যৌনতা কম :
যৌনতা তো সারাক্ষণ পুরুষদের মাথায় ঘোরে-এরকম একটা চলতি ভাবনা আছে৷ কিন্তু বিভিন্ন প্রশ্নের ভিত্তিতে নারী ও পুরুষের মধ্যে সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে, এ ধারণা সঠিক নয়৷ বরং পুরুষরা গড়পরতা যতবার যৌনতা নিয়ে চিন্তা করেন, নারীরা চিন্তা করেন তার থেকেও বেশিবার৷ সুতরাং এ ধারণা এখন থেকে বদলাতেই পারেন পুরুষরা৷
সাইকোলজিক্যাল পরিসংখ্যানঃ
1. ১১ মাস বয়স থেকে মেয়েরা পোকামাকড় ভয় পাওয়া শুরু করে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এটাকে জেনেটিক ব্যাপার বলছেন।
2. সমসংখ্যক স্নায়ু থাকার পরেও মেয়েরা ফিসফিস কথা বেশি শুনে এবং স্বাদ ভাল বুঝতে পারে কেন সেটার কারণ এখনো অজানা।
3. মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দ্রুত চেহারা সনাক্ত করতে এবং রাস্তাঘাট চিনতে পারে।
4. মেয়েদের হৃদপিন্ড দ্রুত বিট করে এবং এরা কথায় অনেক বেশি শব্দ ব্যবহার করে।
5. কাউকে কমপক্ষে ১৫ সেকেন্ড যদি কোন মেয়ে জড়িয়ে ধরে রাখতে পারে তার মানে সেই ব্যাক্তিকে বিশ্বাস করে।
6. মেয়েদের হাত খালি রাখতে তারা অবচেতনভাবে অস্বস্তি বোধ করে তাই পার্স, মোবাইল.. এরকম কিছু না কিছু হাতে রাখে।
7. আশেপাশে কোন বিরাট শব্দ হলে অধিকাংশ মেয়ে আঙুল দিয়ে কান বন্ধ করে আর ছেলেরা হাত দিয়ে।
8. মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দুঃস্বপ্ন এবং ইমোশনাল স্বপ্ন বেশি দেখে।
9. সারা দুনিয়াতে প্রত্যেকটা জাতিতে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে বেশি বাঁচে।
10. মেয়েরা তাদের কাছে কেউ কোন সমাধান চাইলে, তাদের পছন্দের জিনিস জানতে চাইলে এবং তাদের কোন সুন্দর উপনামে ডাকলে খুব খুশি হয়।
11. মেয়েরা কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে মোটেও পছন্দ করেনা।
12. মেয়েরা বছরে ৩০-৬৪ বার কান্না করে আর ছেলেরা ৬-১৭ বার।
13. মেয়েরা দিনে গড়ে ৩ টা আর ছেলেরা ৬ টা মিথ্যা বলে।
14. মেয়েরা একই সাথে অনেক কাজ করতে ছেলেদের চেয়ে বেশি পারদর্শী।
15. মেয়েরা মিনিটে ১৯ বার চোখের পলক ফেলে আর ছেলেরা ১১ বার।
16. কোন মেয়েকে "কি হয়েছে? " জিজ্ঞাসা করলে যদি উত্তর দেয় "কিছুনা" তাইলে বুঝতে হবে সম্পূর্ণ উল্টো অর্থাৎ অবশ্যই কিছু হয়েছে।
17. ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা হয়রানির শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
18. ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা বন্ধুত্বের প্রতি বেশি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে। মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় বেশি সহযোগিতা করে। মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় বেশি আত্মসচেতন হয়।
19. ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ঘ্রাণশক্তি বেশি।
20. মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় বেশি ঝুঁকি-বিমুখ হয়ে থাকে অর্থাৎ এরা ঝুঁকি নিতে ভয় পায়। মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় স্পর্শে বেশি সংবেদনশীল হয়।
21. ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের শোনার দক্ষতা বেশি থাকে। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা নতুন পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে বেশি ভালো পারে।
22. অনেক মেয়েরাই তাদের সংসার
...