চতুর্থ দফায় ঢাকাসহ সারাদেশে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে। অবরোধের দিনগুলোতে গত কয়েক দিন রাজধানীতে গণপরিবহন অনেকটা কম থাকলেও এখন ধীরে ধীরে গাড়ির চাপ বাড়তে শুরু করেছে।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) সকালের দিকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে গণপরিবহন কম দেখা গেলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। এমনকি কোথাও কোথাও যানজটও তৈরি হয়েছে।
এদিন রাজধানীর নিউমার্কেট, ধানমন্ডি, আসাদগেট ও মহাখালী এলাকা ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়। এসব এলাকার অধিকাংশ বাস স্টপেজগুলোতেই যাত্রীরা সকাল থেকে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। শুরুতে তাদের বাস পেতে একটু অপেক্ষা করতে হচ্ছিল। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তায় গণপরিবহনের সংখ্যা অনেকটা বেড়েছে।
মহাখালীর আমতলী বাসস্ট্যান্ডে রাবেয়া বসরী নামের এক যাত্রী বলেন, রাস্তার হালচাল কিছু বুঝি না। হঠাৎ দেখি গাড়ির পরিমাণ খুব কম। আবার দেখি অনেক গাড়ি। তবে বাসগুলো গেট পর্যন্ত একেবারে যাত্রীতে ঠাসা।
পরিবহন শ্রমিকরা বলছেন, রোববারের তুলনায় সোমবার যাত্রী অনেক। সড়কে অবরোধের তেমন কোনো প্রভাব নেই। রাস্তায় কোথাও কোথাও জ্যামেও পড়তে হচ্ছে।
অন্যদিকে মহাখালী বাস টার্মিনাল প্রায় যাত্রীশূন্য। উপায়ন্তর না দেখে লোকসান ঠেকাতে কয়েকটি কোম্পানির খালি গাড়ি টার্মিনাল থেকে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছে। তারা আশা করছেন, চলতি পথে সড়কে বিভিন্ন বাস স্ট্যান্ড থেকে হয়তো যাত্রী পাবেন।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ চলছিল। সমাবেশ চলাকালে এক পর্যায়ে দলটির নেতাকর্মীরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এর ফলে মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। পরে রোববার (২৯ অক্টোবর) সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করে দলটি। হরতাল শেষে একদিন বিরতি দিয়ে ৩১ অক্টোবর থেকে টানা তিন দিন অবরোধ কর্মসূচি দেওয়া হয়; যা শেষ হয় গত ২ নভেম্বর। এরপর বিরতি দিয়ে দিয়ে তিন দফায় অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে দলটি। পরে আবার চতুর্থ দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) সকালের দিকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে গণপরিবহন কম দেখা গেলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। এমনকি কোথাও কোথাও যানজটও তৈরি হয়েছে।
এদিন রাজধানীর নিউমার্কেট, ধানমন্ডি, আসাদগেট ও মহাখালী এলাকা ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়। এসব এলাকার অধিকাংশ বাস স্টপেজগুলোতেই যাত্রীরা সকাল থেকে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। শুরুতে তাদের বাস পেতে একটু অপেক্ষা করতে হচ্ছিল। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তায় গণপরিবহনের সংখ্যা অনেকটা বেড়েছে।
মহাখালীর আমতলী বাসস্ট্যান্ডে রাবেয়া বসরী নামের এক যাত্রী বলেন, রাস্তার হালচাল কিছু বুঝি না। হঠাৎ দেখি গাড়ির পরিমাণ খুব কম। আবার দেখি অনেক গাড়ি। তবে বাসগুলো গেট পর্যন্ত একেবারে যাত্রীতে ঠাসা।
পরিবহন শ্রমিকরা বলছেন, রোববারের তুলনায় সোমবার যাত্রী অনেক। সড়কে অবরোধের তেমন কোনো প্রভাব নেই। রাস্তায় কোথাও কোথাও জ্যামেও পড়তে হচ্ছে।
অন্যদিকে মহাখালী বাস টার্মিনাল প্রায় যাত্রীশূন্য। উপায়ন্তর না দেখে লোকসান ঠেকাতে কয়েকটি কোম্পানির খালি গাড়ি টার্মিনাল থেকে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছে। তারা আশা করছেন, চলতি পথে সড়কে বিভিন্ন বাস স্ট্যান্ড থেকে হয়তো যাত্রী পাবেন।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ চলছিল। সমাবেশ চলাকালে এক পর্যায়ে দলটির নেতাকর্মীরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এর ফলে মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। পরে রোববার (২৯ অক্টোবর) সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করে দলটি। হরতাল শেষে একদিন বিরতি দিয়ে ৩১ অক্টোবর থেকে টানা তিন দিন অবরোধ কর্মসূচি দেওয়া হয়; যা শেষ হয় গত ২ নভেম্বর। এরপর বিরতি দিয়ে দিয়ে তিন দফায় অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে দলটি। পরে আবার চতুর্থ দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।।