
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) দাবি করেছে, তৈরি পোশাক কারখানায় শ্রমিক আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে কিশোর গ্যাং দিয়ে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হচ্ছে। এদের নৃশংসতা থেকে রক্ষায় পায়নি গর্ভবতী নার্স, চিকিৎসক ও শ্রমিকরা।
রোববার দুপুরে রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে সংবাদ সম্মেলনে এমন চিত্র তুলে ধরেন শিল্প মালিকরা।
এসময় বিজিএমইএ জানায়, চলমান আন্দোলনে ভাংচুর করা হয়েছে ২৫টি কারখানায়। সহিংসতার কারণে ক্রয়াদেশ স্থগিত করছেন ক্রেতারা।
গত ৩০ অক্টোবর গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকার এবিএম ফ্যাশনে ভাংচুরের দৃশ্য তুলে ধরা হয়। শ্রমিক আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে রড হাতে কারখানার গেট ভেঙে ঢুকে পড়ে ৮০ থেকে ৯০ জন যুবক। প্রতিটি তলায় চালায় ব্যাপক ভাংচুর। কারখানার স্টাফদের বেধড়ক পেটায়। লুট করে মোবাইল, কম্পিউটার, কাপড়। ধরিয়ে দেয় আগুন। অথচ এটি ছিল দেশের শীর্ষ কমপ্লায়েন্স কারখানার একটি।
এবিএম ফ্যাশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনামুল হক খান বলেন, 'গার্মেন্টসটি প্রায় ঘণ্টাব্যাপী নৃশংসতা চালায় বহিরাগতরা। তাদের দেওয়া আগুনে শ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যান একজন স্টাফ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এসে সহিংসতার মুখে পিছু হটে পুলিশ। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি। কারখানার প্রাচীর টপকে বায়ারের প্রাণ রক্ষা করে কারখানার কর্মীরা।'
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান জানান, ভাংচুর হওয়া ২৫ কারখানাসহ এখন একশ ত্রিশটি কারখানা বন্ধ। চলমান সহিংসতায় নিহত তিনজনের দুজনই প্রাণ হারান দুষ্কৃতকারীদের হাতে। এসব ঘটনায় পুলিশের সহযোগিতা পর্যাপ্ত ছিল না বলেও জানায় বিজিএমইএ।
সহিংস ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেন বিজিএমইএ নেতারা। শ্রমিকরা শান্ত হলে কারখানা খুলে দেওয়া হবে বলেও জানান তারা।
রোববার দুপুরে রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে সংবাদ সম্মেলনে এমন চিত্র তুলে ধরেন শিল্প মালিকরা।
এসময় বিজিএমইএ জানায়, চলমান আন্দোলনে ভাংচুর করা হয়েছে ২৫টি কারখানায়। সহিংসতার কারণে ক্রয়াদেশ স্থগিত করছেন ক্রেতারা।
গত ৩০ অক্টোবর গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকার এবিএম ফ্যাশনে ভাংচুরের দৃশ্য তুলে ধরা হয়। শ্রমিক আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে রড হাতে কারখানার গেট ভেঙে ঢুকে পড়ে ৮০ থেকে ৯০ জন যুবক। প্রতিটি তলায় চালায় ব্যাপক ভাংচুর। কারখানার স্টাফদের বেধড়ক পেটায়। লুট করে মোবাইল, কম্পিউটার, কাপড়। ধরিয়ে দেয় আগুন। অথচ এটি ছিল দেশের শীর্ষ কমপ্লায়েন্স কারখানার একটি।
এবিএম ফ্যাশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনামুল হক খান বলেন, 'গার্মেন্টসটি প্রায় ঘণ্টাব্যাপী নৃশংসতা চালায় বহিরাগতরা। তাদের দেওয়া আগুনে শ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যান একজন স্টাফ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এসে সহিংসতার মুখে পিছু হটে পুলিশ। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি। কারখানার প্রাচীর টপকে বায়ারের প্রাণ রক্ষা করে কারখানার কর্মীরা।'
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান জানান, ভাংচুর হওয়া ২৫ কারখানাসহ এখন একশ ত্রিশটি কারখানা বন্ধ। চলমান সহিংসতায় নিহত তিনজনের দুজনই প্রাণ হারান দুষ্কৃতকারীদের হাতে। এসব ঘটনায় পুলিশের সহযোগিতা পর্যাপ্ত ছিল না বলেও জানায় বিজিএমইএ।
সহিংস ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেন বিজিএমইএ নেতারা। শ্রমিকরা শান্ত হলে কারখানা খুলে দেওয়া হবে বলেও জানান তারা।