দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ পরিবেশবান্ধব ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১২ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১২টার কিছু আগে তিনি সেখানে পৌঁছান।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় কারখানার বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন। পরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
উদ্বোধন শেষে সার কারখানা স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেন শেখ হাসিনা। তার আগে সেখানে মনোজ্ঞ ডিসপ্লের মাধ্যমে শিশুর প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানায়।
এদিকে বিকেল ৩টার দিকে নরসিংদী জেলার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। নরসিংদীর মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে জনসভায় বক্তব্য শেষে সন্ধ্যায় ঢাকার উদ্দেশে হেলিকপ্টারে করে রওনা দেবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী সবশেষ ২০০৪ সালের ২২ এপ্রিল নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, নরসিংদীর পলাশে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ পরিবেশবান্ধব ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানায় এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পরীক্ষামূলক উৎপাদন। জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব এই কারখানায় বছরে ৯ লাখ ২৪ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার উৎপাদন হবে। দিনে উৎপাদন হবে ২ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ব্যয় হয়েছে ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় কারখানার বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন। পরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
উদ্বোধন শেষে সার কারখানা স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেন শেখ হাসিনা। তার আগে সেখানে মনোজ্ঞ ডিসপ্লের মাধ্যমে শিশুর প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানায়।
এদিকে বিকেল ৩টার দিকে নরসিংদী জেলার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। নরসিংদীর মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে জনসভায় বক্তব্য শেষে সন্ধ্যায় ঢাকার উদ্দেশে হেলিকপ্টারে করে রওনা দেবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী সবশেষ ২০০৪ সালের ২২ এপ্রিল নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, নরসিংদীর পলাশে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ পরিবেশবান্ধব ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানায় এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পরীক্ষামূলক উৎপাদন। জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব এই কারখানায় বছরে ৯ লাখ ২৪ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার উৎপাদন হবে। দিনে উৎপাদন হবে ২ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ব্যয় হয়েছে ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।