সারাদেশে বিএনপি-সমমনাদের চতুর্থ দফার অবরোধ চলছে। পূর্ব ঘোষিত ৪৮ ঘণ্টার এই কর্মসূচিতে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের ঘোষণা দিয়েছে সরকার বিরোধী দলগুলো। রোববার (১২ নভেম্বর) ভোর ৬টা থেকে শুরু হওয়া এই অবরোধ চলবে মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) ভোর ৬টা পর্যন্ত।
এদিকে অবরোধ কর্মসূচি শুরুর আগেই ঢাকা ও ঢাকার বাইরে আগুন দেয়া হয়েছে ৭টি গাড়িতে। রাজধানীর আরামবাগ, গাবতলী, গুলিস্তান, শেরে বাংলানগর, যাত্রাবাড়ি ও মিরপুরে যাত্রীবাহী ৬টি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
অবরোধের আগের দিন শনিবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নটরডেম কলেজের সামনে লাল সবুজ পরিবহনে আগুন দেয়া হয়। এর ১০ মিনিট পর আগুন দেয়া হয় গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের সামনে গাবতলী এক্সপ্রেসের একটি বাসে। কিছুক্ষণ পর গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ারের সামনে আরেকটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এছাড়া যাত্রীবাড়ী, শেরে বাংলানগর, মিরপুর এবং ঢাকার বাইরে গাজীপুরে একটি পিকআপে আগুন দেয়া হয়েছে। যাত্রাবাড়ীর ঘটনায় দগ্ধ একজনকে ভর্তি করা হয়েছে বার্ন ইনস্টিটিউটে।
এর আগে ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দল হামলা করেছে এমন অভিযোগ এনে তিন দফায় দেশব্যাপী হরতাল-অবরোধ পালন করে সরকার বিরোধীরা।
এদিকে বিরোধী দলের ডাকা অবরোধ কর্মসূচিতে জনজীবন স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে সরকার। রাজধানীসহ সারাদেশে অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। দূরপাল্লার গাড়িতে দেয়া হচ্ছে বাড়তি নিরাপত্তা।
অবরোধে ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। মালিক সমিতি বাস চলাচল স্বাভাবিক রাখার ঘোষণা দিলেও যাত্রী সংকটে দূরপাল্লার বাস চলছে কম। রাজধানীতেও যাত্রী সংখ্যা কম থাকায় গণপরিবহনের সংখ্যা কম।
এদিকে অবরোধ কর্মসূচি শুরুর আগেই ঢাকা ও ঢাকার বাইরে আগুন দেয়া হয়েছে ৭টি গাড়িতে। রাজধানীর আরামবাগ, গাবতলী, গুলিস্তান, শেরে বাংলানগর, যাত্রাবাড়ি ও মিরপুরে যাত্রীবাহী ৬টি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
অবরোধের আগের দিন শনিবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নটরডেম কলেজের সামনে লাল সবুজ পরিবহনে আগুন দেয়া হয়। এর ১০ মিনিট পর আগুন দেয়া হয় গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের সামনে গাবতলী এক্সপ্রেসের একটি বাসে। কিছুক্ষণ পর গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ারের সামনে আরেকটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এছাড়া যাত্রীবাড়ী, শেরে বাংলানগর, মিরপুর এবং ঢাকার বাইরে গাজীপুরে একটি পিকআপে আগুন দেয়া হয়েছে। যাত্রাবাড়ীর ঘটনায় দগ্ধ একজনকে ভর্তি করা হয়েছে বার্ন ইনস্টিটিউটে।
এর আগে ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দল হামলা করেছে এমন অভিযোগ এনে তিন দফায় দেশব্যাপী হরতাল-অবরোধ পালন করে সরকার বিরোধীরা।
এদিকে বিরোধী দলের ডাকা অবরোধ কর্মসূচিতে জনজীবন স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে সরকার। রাজধানীসহ সারাদেশে অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। দূরপাল্লার গাড়িতে দেয়া হচ্ছে বাড়তি নিরাপত্তা।
অবরোধে ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। মালিক সমিতি বাস চলাচল স্বাভাবিক রাখার ঘোষণা দিলেও যাত্রী সংকটে দূরপাল্লার বাস চলছে কম। রাজধানীতেও যাত্রী সংখ্যা কম থাকায় গণপরিবহনের সংখ্যা কম।