
টাইমড আউট - গত তিনদিনে ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় বিতর্কের নাম। দিল্লিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে শ্রীলঙ্কার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস টাইমড আউট হলেন, এরপর থেকে এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছেই। নিয়ম বনাম চেতনার দ্বন্দ্ব আর কী! এর মধ্যেই মাত্রা ছাড়িয়ে গেছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের বড় ভাই ট্রেভিন ম্যাথুস। সাকিব শ্রীলঙ্কায় স্বাগত নন তো জানিয়েছেনই, পাশাপাশি হুমকি দিয়েছেন এই বলে যে, সাকিব শ্রীলঙ্কায় গেলে তাঁকে পাথর মারা হবে। জনরোষে পড়তে হবে।
কারও সমালোচনা, নিয়মে থাকলেও বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান কেন অমন আউটের আবেদন করলেন। তিনি 'স্পিরিট অব ক্রিকেট'কে সম্মান দেখাননি বলে অভিযোগ। কারও সমালোচনা উল্টো - নিয়ম তো নিয়মই, ম্যাথুস এত বছর ক্রিকেট খেলেও কেন সেটা জানবেন না, আর জানলে কেন মানবেন না! এখানে তৃতীয় পক্ষও আছে, যাঁদের সমালোচনা সাকিব বা ম্যাথুস নয়, আইসিসির এমন অদ্ভুতুড়ে নিয়ম নিয়ে। মানকাডিংয়ের মতো এই আউটের ক্ষেত্রেও তাঁদের যুক্তিটা একই, যেখানে ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ের খেলায় একটা উইকেট পড়ছে ব্যাটার-বোলার-ফিল্ডারের কোনো অবদান ছাড়া - এ ধরনের আউট রাখার মানেই-বা কী? মানকাডিংয়ের বদলে বেন স্টোকস যেমন রান জরিমানা করার কথা বলেছিলেন, এই টাইমড আউটের ক্ষেত্রেও তেমন কিছুই রাখা উচিত বলে মনে করেন অনেকে।
আউটের সঙ্গে জড়িত দুই পক্ষ সাকিব ও ম্যাথুসও নিজেদের মতো করে এ ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। দলের জন্য যা করা সম্ভব, তার সবই তিনি আইনের মধ্যে থেকে করেছেন বলে জানিয়েছেন সাকিব। এখানে ক্রিকেটীয় চেতনা নিয়ে প্রশ্ন থাকলে সেটা আইসিসিকে করাই উচিত বলে মত তাঁর। আর ম্যাচ হারের পর ম্যাথুস জানিয়েছেন, সাকিব ও বাংলাদেশ দলের প্রতি তাঁর আর সম্মান নেই।
বিতর্ক চলছে, হাসি-ঠাট্টাও চলছে। দিল্লি পুলিশ যেমন গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ (সাবেক টুইটার) পোস্ট করেছে ম্যাথুসের ওই ঘটনা নিয়ে। হেলমেট ব্যবহারে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে গিয়ে গ্রাফিক্সে লিখেছে, 'একটি ভালো হেলমেট আপনাকে টাইমড আউট হওয়া থেকে বাঁচাতে পারে।' আর ক্যাপশনে লিখেছে, 'দিল্লিবাসী, আশা করি এখন আপনারা বুঝতে পেরেছেন হেলমেট কতটা গুরুত্বপূর্ণ।'
কারও সমালোচনা, নিয়মে থাকলেও বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান কেন অমন আউটের আবেদন করলেন। তিনি 'স্পিরিট অব ক্রিকেট'কে সম্মান দেখাননি বলে অভিযোগ। কারও সমালোচনা উল্টো - নিয়ম তো নিয়মই, ম্যাথুস এত বছর ক্রিকেট খেলেও কেন সেটা জানবেন না, আর জানলে কেন মানবেন না! এখানে তৃতীয় পক্ষও আছে, যাঁদের সমালোচনা সাকিব বা ম্যাথুস নয়, আইসিসির এমন অদ্ভুতুড়ে নিয়ম নিয়ে। মানকাডিংয়ের মতো এই আউটের ক্ষেত্রেও তাঁদের যুক্তিটা একই, যেখানে ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ের খেলায় একটা উইকেট পড়ছে ব্যাটার-বোলার-ফিল্ডারের কোনো অবদান ছাড়া - এ ধরনের আউট রাখার মানেই-বা কী? মানকাডিংয়ের বদলে বেন স্টোকস যেমন রান জরিমানা করার কথা বলেছিলেন, এই টাইমড আউটের ক্ষেত্রেও তেমন কিছুই রাখা উচিত বলে মনে করেন অনেকে।
আউটের সঙ্গে জড়িত দুই পক্ষ সাকিব ও ম্যাথুসও নিজেদের মতো করে এ ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। দলের জন্য যা করা সম্ভব, তার সবই তিনি আইনের মধ্যে থেকে করেছেন বলে জানিয়েছেন সাকিব। এখানে ক্রিকেটীয় চেতনা নিয়ে প্রশ্ন থাকলে সেটা আইসিসিকে করাই উচিত বলে মত তাঁর। আর ম্যাচ হারের পর ম্যাথুস জানিয়েছেন, সাকিব ও বাংলাদেশ দলের প্রতি তাঁর আর সম্মান নেই।
বিতর্ক চলছে, হাসি-ঠাট্টাও চলছে। দিল্লি পুলিশ যেমন গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ (সাবেক টুইটার) পোস্ট করেছে ম্যাথুসের ওই ঘটনা নিয়ে। হেলমেট ব্যবহারে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে গিয়ে গ্রাফিক্সে লিখেছে, 'একটি ভালো হেলমেট আপনাকে টাইমড আউট হওয়া থেকে বাঁচাতে পারে।' আর ক্যাপশনে লিখেছে, 'দিল্লিবাসী, আশা করি এখন আপনারা বুঝতে পেরেছেন হেলমেট কতটা গুরুত্বপূর্ণ।'