পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই ও বাংলাদেশ পুলিশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ভাঙচুরের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।
ঢাকা মহানগর হাকিম রশিদুল ইসলাম এ আদেশ দেন। পুলিশ বিএনপি নেতাকে আদালতে হাজির করে এবং মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আলালকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক ফরহাদ মাতুব্বর।
গত ৩১ অক্টোবর রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার শহীদবাগ এলাকা থেকে আলালকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় গত ১ নভেম্বর বিএনপি নেতাকে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক আবদুস সালামের সরাসরি নির্দেশ ও প্ররোচনায় বিএনপি নেতারা পুলিশ ক্যান্টিন, জাদুঘর ভাঙচুর করে। তারা পুলিশের একটি ডিউটি পোস্টে আগুন দেয় এবং এএসআই এরশাদুল হককে নির্বিচারে পিটিয়ে একটি পিস্তল ও আটটি গুলি ভর্তি ম্যাগাজিন ছিনিয়ে নেয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন এমরান সালেহ প্রিন্স, মুজিবুর রহমান সরোয়ার, শামসুজ্জামান দুদু, হাবিবুন নবী খান সোহেল ও রফিকুল ইসলাম বকুল।
ঢাকা মহানগর হাকিম রশিদুল ইসলাম এ আদেশ দেন। পুলিশ বিএনপি নেতাকে আদালতে হাজির করে এবং মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আলালকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক ফরহাদ মাতুব্বর।
গত ৩১ অক্টোবর রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার শহীদবাগ এলাকা থেকে আলালকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় গত ১ নভেম্বর বিএনপি নেতাকে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক আবদুস সালামের সরাসরি নির্দেশ ও প্ররোচনায় বিএনপি নেতারা পুলিশ ক্যান্টিন, জাদুঘর ভাঙচুর করে। তারা পুলিশের একটি ডিউটি পোস্টে আগুন দেয় এবং এএসআই এরশাদুল হককে নির্বিচারে পিটিয়ে একটি পিস্তল ও আটটি গুলি ভর্তি ম্যাগাজিন ছিনিয়ে নেয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন এমরান সালেহ প্রিন্স, মুজিবুর রহমান সরোয়ার, শামসুজ্জামান দুদু, হাবিবুন নবী খান সোহেল ও রফিকুল ইসলাম বকুল।