২০২৪ সালে সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাওয়ার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এর আওতায় সাধারণ প্যাকেজে খরচ পড়বে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা। আর বিশেষ প্যাকেজে ব্যয় হবে ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা।
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ১৪৪৫ হিজরির ৯ জিলহজ চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২০২৪ সালের ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। আগামী বছর ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি কোটা ১০ হাজার ১৯৮ জন। আর বেসরকারি এজেন্সির জন্য বরাদ্দ ১ লাখ ১৭ হাজার।
দ্রুত বিজ্ঞপ্তি জারির মাধ্যমে হজযাত্রীর নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করা হবে জানিয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী বছরের ১ মার্চ থেকে হজ ভিসা ইস্যু আরম্ভ হবে। ১ মে ফ্লাইট শুরু হবে।
বিশেষ হজ প্যাকেজের বৈশিষ্ট্য হলো- প্যাকেজ আপগ্রেডেশন, অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে মক্কার হোটেলে ২ ও ৩ সিটের রুম নেয়া যাবে। মক্কায় হারাম শরীফের চত্বর থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ মিটারের মধ্যে উন্নতমানের হোটেল। মদিনায় মারকাজিয়া এলাকায় আবাসন ব্যবস্থা। এক রুমে সর্বোচ্চ ৪ সিট থাকবে। মিনায় 'এ' ক্যাটাগরির তাঁবুতে আবাসন ও বুফে খাবার ব্যবস্থা। মিনা-আরফাহ মুজদালিফা-মিনায় যাতায়াতে প্রত্যেক হজযাত্রীর জন্য বাসে সিট নিশ্চিত করা হবে।
সরকারি মাধ্যমে হজ প্যাকেজের বৈশিষ্ট্য হলো-সাশ্রয়ী মূল্যে সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের সাধারণ প্যাকেজ। সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের সাধারণ প্যাকেজের মূল্য এবং সুযোগ-সুবিধা সমান। প্রতি রুমে সর্বোচ্চ ৬ সিট থাকবে। প্যাকেজ আপগ্রেডেশনের সুবিধায় অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করে মক্কার হোটেলে ২ ও ৩ সিটের রুম গ্রহণ করা।
সরকারি মাধ্যমের সাধারণ প্যাকেজ মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলা (হাব) বেসরকারি মাধ্যমের হজযাত্রীদের জন্য প্যাকেজ ঘোষণা এবং হজযাত্রীদের জন্য অ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে। উন্নতমানের বাড়ি এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে এজেন্সি একাধিক প্যাকেজ ঘোষণা করতে পারে। সাধারণ প্যাকেজের ব্যয় ২০২৩ সালের হজের চেয়ে ৯২,৪৫০ টাকা কম। বিমান ভাড়া ২,৯৯৭ কমিয়ে ১,৯৪,৮০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ১৪৪৫ হিজরির ৯ জিলহজ চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২০২৪ সালের ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। আগামী বছর ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি কোটা ১০ হাজার ১৯৮ জন। আর বেসরকারি এজেন্সির জন্য বরাদ্দ ১ লাখ ১৭ হাজার।
দ্রুত বিজ্ঞপ্তি জারির মাধ্যমে হজযাত্রীর নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করা হবে জানিয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী বছরের ১ মার্চ থেকে হজ ভিসা ইস্যু আরম্ভ হবে। ১ মে ফ্লাইট শুরু হবে।
বিশেষ হজ প্যাকেজের বৈশিষ্ট্য হলো- প্যাকেজ আপগ্রেডেশন, অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে মক্কার হোটেলে ২ ও ৩ সিটের রুম নেয়া যাবে। মক্কায় হারাম শরীফের চত্বর থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ মিটারের মধ্যে উন্নতমানের হোটেল। মদিনায় মারকাজিয়া এলাকায় আবাসন ব্যবস্থা। এক রুমে সর্বোচ্চ ৪ সিট থাকবে। মিনায় 'এ' ক্যাটাগরির তাঁবুতে আবাসন ও বুফে খাবার ব্যবস্থা। মিনা-আরফাহ মুজদালিফা-মিনায় যাতায়াতে প্রত্যেক হজযাত্রীর জন্য বাসে সিট নিশ্চিত করা হবে।
সরকারি মাধ্যমে হজ প্যাকেজের বৈশিষ্ট্য হলো-সাশ্রয়ী মূল্যে সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের সাধারণ প্যাকেজ। সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের সাধারণ প্যাকেজের মূল্য এবং সুযোগ-সুবিধা সমান। প্রতি রুমে সর্বোচ্চ ৬ সিট থাকবে। প্যাকেজ আপগ্রেডেশনের সুবিধায় অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করে মক্কার হোটেলে ২ ও ৩ সিটের রুম গ্রহণ করা।
সরকারি মাধ্যমের সাধারণ প্যাকেজ মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলা (হাব) বেসরকারি মাধ্যমের হজযাত্রীদের জন্য প্যাকেজ ঘোষণা এবং হজযাত্রীদের জন্য অ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে। উন্নতমানের বাড়ি এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে এজেন্সি একাধিক প্যাকেজ ঘোষণা করতে পারে। সাধারণ প্যাকেজের ব্যয় ২০২৩ সালের হজের চেয়ে ৯২,৪৫০ টাকা কম। বিমান ভাড়া ২,৯৯৭ কমিয়ে ১,৯৪,৮০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।