প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার অংশ হিসেবে যথাসময়ে নির্বাচন করতেই হবে। এছাড়া নির্বাচন কমিশনের (ইসি) হাতে কোনো অপশন নেই।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, 'পরিবেশ প্রতিকূল হলে নির্বাচন করা হবে না, এই ধরনের কোন ভুল বোঝাবোঝি যেন জনগণের মধ্যে না থাকে। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, নির্বাচন নির্ধারিত পদ্ধতির মধ্যে এবং সময়ের মধ্যে অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে। আমরা সেই ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থানে আছি।'
সিইসি বলেন, 'পিটার হাস নির্বাচনী পরিবেশ কেমন সেটা জানতে চেয়েছেন। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, আমাদের হাতে কোন অপশন নেই। নির্বাচন কমিশনকে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর বিভিন্ন অপশন থাকে। তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেও পারে, আবার নাও করতে পারে। তারা এককভাবে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে, আবার জোট করেও নির্বাচন করতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য বিভিন্ন ধরনের অপশন আছে কিন্তু নির্বাচন কমিশনের সেই ধরনের কোন অপশন নেই।'
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'পিটার হাস বিশ্বাস করেন সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হবে। এ কথাটা আমরাও বলে এসেছি এবং বিশ্বাস করি। রাস্তায় শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে সমাধান হবে বলে আমরা মনে করি না। পিটারও তাই বলেছেন। তিনিও বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে এক টেবিলে বসে চা চক্রের মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধান হবে। পিটার হাস এখনও সবাইকে আহ্বান করবেন, 'সংলাপের মাধ্যমে বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির সমাধান হবে।'
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, 'পরিবেশ প্রতিকূল হলে নির্বাচন করা হবে না, এই ধরনের কোন ভুল বোঝাবোঝি যেন জনগণের মধ্যে না থাকে। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, নির্বাচন নির্ধারিত পদ্ধতির মধ্যে এবং সময়ের মধ্যে অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে। আমরা সেই ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থানে আছি।'
সিইসি বলেন, 'পিটার হাস নির্বাচনী পরিবেশ কেমন সেটা জানতে চেয়েছেন। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, আমাদের হাতে কোন অপশন নেই। নির্বাচন কমিশনকে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর বিভিন্ন অপশন থাকে। তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেও পারে, আবার নাও করতে পারে। তারা এককভাবে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে, আবার জোট করেও নির্বাচন করতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য বিভিন্ন ধরনের অপশন আছে কিন্তু নির্বাচন কমিশনের সেই ধরনের কোন অপশন নেই।'
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'পিটার হাস বিশ্বাস করেন সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হবে। এ কথাটা আমরাও বলে এসেছি এবং বিশ্বাস করি। রাস্তায় শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে সমাধান হবে বলে আমরা মনে করি না। পিটারও তাই বলেছেন। তিনিও বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে এক টেবিলে বসে চা চক্রের মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধান হবে। পিটার হাস এখনও সবাইকে আহ্বান করবেন, 'সংলাপের মাধ্যমে বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির সমাধান হবে।'