রাজধানীসহ সারাদেশে চলছে বিএনপি-জামায়াতের ঢাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল। ঢাকা শহরসহ বিভিন্ন জেলাতে আগুন সন্ত্রাসের খবর পাওয়া গেলেও, হরতাল কর্মসূচি চলছে ঢিলেঢালাভাবে। আর কর্মসূচি দিয়েও যথারীতি মাঠে নেই বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
রোববার কর্ম দিবসের শুরু থেকেই রাজধানীতে চলাচল করছে গণপরিবহসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন। তবে অন্যান্য দিনের তুলনায় সংখ্যা কম। এতে কর্মজীবি মানুষদের ভোগান্তির মুখে পড়তে হচ্ছে। নগরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে একাত্তর টিভির প্রতিবেদকরা জানাচ্ছেন, মাঠে দেখা যায়নি বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীকে।
তবে নগরজুড়ে সতর্ক অবস্থায় রয়েছে পুলিশ। দেশের অন্যান্য জেলা শহরগুলোতেও পুলিশের টহলের পাশপাশি কঠোর নজরদারি চলছে। বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেফতার ও আটকের খবরও আসছে। রাজধানীর বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে সতর্ক অবস্থানে আছেন আইনশৃংখলাবাহিনীর সদস্যরা।
বেলা ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর ফার্মগেচ, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, গাবতলী, রামপুরা, বাড্ডা, মালিবাগ, মৌচাক, শান্তিনগর ও পল্টন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে কোথাও বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা মাঠে নেই। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া হরতালের সমর্থনে মিছিল বা পিকেটিংয়ের তেমন কোন তৎপরতা চোখে পড়েনি।
ঢাকার সড়কে অন্যান্য দিনের মতোই সাধারণ মানুষ নিজ নিজ গন্তব্যে বের হয়েছে। এমনকি সড়কগুলোতে আস্তে আস্তে সব ধরনের যানবাহন নামতে শুরু করেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের কর্ম-চাঞ্চল্যের পাশাপাশি বাড়তে শুরু করেছে ব্যক্তিগত ও গণপরিবহন।
আমাদের জেলা প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা জানাচ্ছেন, বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা আলাদা হরতালে রাজশাহীতে দেখা মিলেনি কোনো নেতার। রোববার সকাল থেকে চলছে ঢিমেতালে হরতাল। রিকশা ও অটোরিকশা চললেও চলেনি দূরপাল্লার কোনো বাস। তবে জেলা ও উপজেলার বাসগুলো ছেড়ে যাচ্ছে।
একই ধরনের খবর এসেছে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে। হরতাল কোনো উত্তাপ ছড়াতে পারেনি চট্টগ্রামে। রাস্তায় দেখা মিলছে না নেতা-কর্মীদের। পিকেটারহীন নগরীতে গণপরিবহন চলাচল স্বাভাবিক আছে। তবে ব্যক্তিগত যানবাহন তুলনামূলকভাবে কম চলছে। ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও, দূরপাল্লার বাস বন্ধ।
খুলনায় হরতালের মধ্যেই কর্মজীবী মানুষদের কাজে বের হতে দেখা গেছে। হরতাল চলার সময় সড়কে দেখা যায়নি বিএনপি-জামায়াতের কোনো প্রিকেটার। হয়নি কোথাও মিছিল-সমাবেশ। অপরদিকে, নৈরাজ্যের প্রতিবাদে শহরের বেশ কিছু স্থানে শান্তি সমাবেশ করছে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ।
পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতেও মাঠে নেই বিএনপি-জামায়াত। সকাল থেকেই রাঙামাটিতে হরতাল চলছে ঢিমে তালে। মাঠে দেখা মেলেনি বিএনপি-জামায়াতের কোন নেতাকর্মীকে। শহরের কোথাও বিএনপির কোন নেতা-কর্মীদের দেখা যায়নি। তবে শহরের কলেজ গেট এলাকায় অবস্থান নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
উল্লেখ্য, রাজধানীতে বিএনপির সাথে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। দফায়-দফায় সংঘর্ষে পুলিশ-সাংবাদিকসহ রাজনৈতিক দলের বহু কর্মী আহত হন। পুড়িয়ে দেয়া হয় পুলিশ বক্স, গাড়ি। ভাঙচুর চালানো হয় প্রধান বিচারপতির বাসভবনের গেট, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স। রক্ষা পায়নি গণমাধ্যমের যানবাহনও। আটক করা হয় বিএনপি'র বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে।
এআর 71/t
রোববার কর্ম দিবসের শুরু থেকেই রাজধানীতে চলাচল করছে গণপরিবহসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন। তবে অন্যান্য দিনের তুলনায় সংখ্যা কম। এতে কর্মজীবি মানুষদের ভোগান্তির মুখে পড়তে হচ্ছে। নগরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে একাত্তর টিভির প্রতিবেদকরা জানাচ্ছেন, মাঠে দেখা যায়নি বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীকে।
তবে নগরজুড়ে সতর্ক অবস্থায় রয়েছে পুলিশ। দেশের অন্যান্য জেলা শহরগুলোতেও পুলিশের টহলের পাশপাশি কঠোর নজরদারি চলছে। বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেফতার ও আটকের খবরও আসছে। রাজধানীর বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে সতর্ক অবস্থানে আছেন আইনশৃংখলাবাহিনীর সদস্যরা।
বেলা ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর ফার্মগেচ, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, গাবতলী, রামপুরা, বাড্ডা, মালিবাগ, মৌচাক, শান্তিনগর ও পল্টন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে কোথাও বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা মাঠে নেই। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া হরতালের সমর্থনে মিছিল বা পিকেটিংয়ের তেমন কোন তৎপরতা চোখে পড়েনি।
ঢাকার সড়কে অন্যান্য দিনের মতোই সাধারণ মানুষ নিজ নিজ গন্তব্যে বের হয়েছে। এমনকি সড়কগুলোতে আস্তে আস্তে সব ধরনের যানবাহন নামতে শুরু করেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের কর্ম-চাঞ্চল্যের পাশাপাশি বাড়তে শুরু করেছে ব্যক্তিগত ও গণপরিবহন।
আমাদের জেলা প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা জানাচ্ছেন, বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা আলাদা হরতালে রাজশাহীতে দেখা মিলেনি কোনো নেতার। রোববার সকাল থেকে চলছে ঢিমেতালে হরতাল। রিকশা ও অটোরিকশা চললেও চলেনি দূরপাল্লার কোনো বাস। তবে জেলা ও উপজেলার বাসগুলো ছেড়ে যাচ্ছে।
একই ধরনের খবর এসেছে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে। হরতাল কোনো উত্তাপ ছড়াতে পারেনি চট্টগ্রামে। রাস্তায় দেখা মিলছে না নেতা-কর্মীদের। পিকেটারহীন নগরীতে গণপরিবহন চলাচল স্বাভাবিক আছে। তবে ব্যক্তিগত যানবাহন তুলনামূলকভাবে কম চলছে। ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও, দূরপাল্লার বাস বন্ধ।
খুলনায় হরতালের মধ্যেই কর্মজীবী মানুষদের কাজে বের হতে দেখা গেছে। হরতাল চলার সময় সড়কে দেখা যায়নি বিএনপি-জামায়াতের কোনো প্রিকেটার। হয়নি কোথাও মিছিল-সমাবেশ। অপরদিকে, নৈরাজ্যের প্রতিবাদে শহরের বেশ কিছু স্থানে শান্তি সমাবেশ করছে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ।
পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতেও মাঠে নেই বিএনপি-জামায়াত। সকাল থেকেই রাঙামাটিতে হরতাল চলছে ঢিমে তালে। মাঠে দেখা মেলেনি বিএনপি-জামায়াতের কোন নেতাকর্মীকে। শহরের কোথাও বিএনপির কোন নেতা-কর্মীদের দেখা যায়নি। তবে শহরের কলেজ গেট এলাকায় অবস্থান নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
উল্লেখ্য, রাজধানীতে বিএনপির সাথে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। দফায়-দফায় সংঘর্ষে পুলিশ-সাংবাদিকসহ রাজনৈতিক দলের বহু কর্মী আহত হন। পুড়িয়ে দেয়া হয় পুলিশ বক্স, গাড়ি। ভাঙচুর চালানো হয় প্রধান বিচারপতির বাসভবনের গেট, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স। রক্ষা পায়নি গণমাধ্যমের যানবাহনও। আটক করা হয় বিএনপি'র বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে।
এআর 71/t