গত ঈদুল আজহার পরপরই শাকিব খানকে নিয়ে নতুন সিনেমার ঘোষণা দেন নির্মাতা অনন্য মামুন। প্যান-ইন্ডিয়ান এই ছবিতে এরই মধ্যে নায়কের বিপরীতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বলিউডের সোনাল চৌহানসহ আরও অনেকেই। কথা ছিল গত সেপ্টেম্বরেই ভারতের বেনারস থেকে সিনেমাটি শুটিং ফ্লোরে গড়াবে। কিন্তু তা হয়নি। এরপর জানা গেল ২০ অক্টোবর থেকে এটির শুটিং শুরু হওয়ার কথা ছিল। এমন নানা কথা শোনা গেলেও এখনো বেনারস পৌঁছাতে পারেননি শাকিব খান। তবে জানা গেছে, ভারতীয় অভিনয়শিল্পী ও শুটিং সংশ্লিষ্টরা প্রস্তুত আছেন। এমনকি ভারতের শুটিং স্পটে পৌঁছে গেছেন পরিচালক অনন্য মামুনও। ভিসা জটিলতার কারণে যাওয়া হয়ে ওঠেনি শাকিব খানের। গত ১৫ অক্টোবর ভারতের মুম্বইয়ে যাওয়ার কথা ছিল শাকিবের।
কিন্তু ভারতের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাননি তিনি। এ কারণেই এখনও ভারতেই যেতে পারছেন না এই নায়ক। কবে যাবেন সেটাও চূড়ান্ত নয়। সবকিছু নির্ভর করছে ভিসা পাওয়ার ওপর। ছবির প্রযোজকদের একজন জানান, বাংলাদেশ থেকে ভিসা পাওয়ার ওপর নির্ভর করছে শাকিব খানের ভারত গমন। এরই মধ্যে শাকিবসহ সবার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু এখনও তা সুরাহা হয়নি।
তবে আশার কথা হচ্ছে, দেশে মন্ত্রণালয়ের আবেদনের সঙ্গে ভারত সরকারের অনুমতিপত্র দিতে হয়। সেটি গত ২০ অক্টোবর এসেছে। শুক্র ও শনিবারের কারণে সেটি যথাসময়ে দেওয়া যায়নি। আজ রোববার তা মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হবে। সংশ্লিষ্টরা প্রত্যাশা করছেন খুব দ্রুতই ভিসার অনুমতি মিলবে।
কিন্তু ভারতের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাননি তিনি। এ কারণেই এখনও ভারতেই যেতে পারছেন না এই নায়ক। কবে যাবেন সেটাও চূড়ান্ত নয়। সবকিছু নির্ভর করছে ভিসা পাওয়ার ওপর। ছবির প্রযোজকদের একজন জানান, বাংলাদেশ থেকে ভিসা পাওয়ার ওপর নির্ভর করছে শাকিব খানের ভারত গমন। এরই মধ্যে শাকিবসহ সবার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু এখনও তা সুরাহা হয়নি।
তবে আশার কথা হচ্ছে, দেশে মন্ত্রণালয়ের আবেদনের সঙ্গে ভারত সরকারের অনুমতিপত্র দিতে হয়। সেটি গত ২০ অক্টোবর এসেছে। শুক্র ও শনিবারের কারণে সেটি যথাসময়ে দেওয়া যায়নি। আজ রোববার তা মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হবে। সংশ্লিষ্টরা প্রত্যাশা করছেন খুব দ্রুতই ভিসার অনুমতি মিলবে।