পুজোর মধ্যেই নিম্নচাপের ভ্রুকুটি। মহালয়ার পর থেকে শরতের আকাশের দেখা মিললেও বৃষ্টিতে ভিজতে পারে রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলা। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস ষষ্ঠীর মধ্যেই বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হতে পারে যার প্রভাবে নবমী থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায়।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বুধবার দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান সাগরে যে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছিল, তা ২০ অক্টোবর, ষষ্ঠীর দিন নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর তা ক্রমশ উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে এমনটাই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের। তবে নিম্নচাপের ফলে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মূলত উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বাতাস প্রবেশ করছে দক্ষিণবঙ্গের নিচু এলাকায়। অষ্টমী পর্যন্ত সর্বত্র শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে। তবে নবমী থেকে আবহাওয়ার কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। কলকাতার পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিক্ষিপ্ত এলাকায় নবমীতে অতি সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে নবমীর তুলনায় বৃষ্টি বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দশমীতে।
হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দশমীর দিন ওই ছ'টি জেলা হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে ভিজতে পারে। নিম্নচাপের ফলে দক্ষিণের বাকি জেলাগুলিতেও দশমীতে মেঘলা আকাশ এবং বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যথাক্রমে ২৫ ডিগ্রি এবং ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকতে পারে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার তুলনায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। বুধবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই আকাশ মূলত পরিষ্কার থাকবে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলা হালকা বৃষ্টিতে ভিজতে পারে। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি জেলার বিক্ষিপ্ত এলাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বুধবার দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান সাগরে যে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছিল, তা ২০ অক্টোবর, ষষ্ঠীর দিন নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর তা ক্রমশ উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে এমনটাই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের। তবে নিম্নচাপের ফলে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মূলত উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বাতাস প্রবেশ করছে দক্ষিণবঙ্গের নিচু এলাকায়। অষ্টমী পর্যন্ত সর্বত্র শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে। তবে নবমী থেকে আবহাওয়ার কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। কলকাতার পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিক্ষিপ্ত এলাকায় নবমীতে অতি সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে নবমীর তুলনায় বৃষ্টি বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দশমীতে।
হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দশমীর দিন ওই ছ'টি জেলা হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে ভিজতে পারে। নিম্নচাপের ফলে দক্ষিণের বাকি জেলাগুলিতেও দশমীতে মেঘলা আকাশ এবং বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যথাক্রমে ২৫ ডিগ্রি এবং ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকতে পারে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার তুলনায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। বুধবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই আকাশ মূলত পরিষ্কার থাকবে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলা হালকা বৃষ্টিতে ভিজতে পারে। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি জেলার বিক্ষিপ্ত এলাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।