বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মিয়ানমার এবং নেপালের সঙ্গে থাকার ভারতের আটটি স্থলবন্দরে এবার রেডিয়েশন ডিটেকশন ইকুইপমেন্ট (আরডিই) স্থাপন করবে ভারত। সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে মঙ্গলবার এমন সংবাদ জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা পিটিআই।
পারমাণবিক ডিভাইস তৈরিতে ব্যবহারের জন্য সম্ভাব্য তেজস্ক্রিয় পদার্থের পাচার ঠেকাতে প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর আন্তর্জাতিক স্থল সীমান্ত বন্দর গুলোতে এই 'রেডিয়েশন ডিটেকশন ইকুইপমেন্ট' বসাতে চলেছে ভারত। প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে, পেট্রাপোল, আগরতলা, ডাউকি ও সুতারকান্দি স্থলবন্দর (বাংলাদেশ সীমান্ত), আত্তারি (পাকিস্তান), রক্সৌল এবং যোগবনী (নেপাল), মোরে (মিয়ানমার) এই আটটি সুসংহত চেক পোস্ট (আইসিপি) এবং স্থলবন্দরে এই আরডিই স্থাপন করা হবে।
সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কে শীতলতা আসার কারণে আত্তারি আইসিপি দিয়ে মানুষ ও পণ্যের চলাচল মারাত্মকভাবে কমে গেছে। তবে অন্য আইসিপিতে অবস্থা এমন নয়, উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে মানুষ এবং পণ্যের আদান প্রদান। উল্লেখিত আটটি আইসিপি দিয়ে প্রচুর পরিমাণে মানুষের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যায় পণ্য আমদানি রপ্তানি করা হয়। এমন অবস্থায় এইসব আন্তর্জাতিক সীমান্তে তেজস্ক্রিয় পদার্থের পাচার নিয়ন্ত্রণ ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে
এ অবস্থায় ভারতের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সূত্রের খবর অনুযায়ী, আরডিই একটি ড্রাইভ-থ্রু মনিটরিং স্টেশনে স্থাপন করা হবে যেটি স্থলবন্দর দিয়ে যাতায়াতকারী ট্রাক এবং তাদের কার্গোর গতিবিধিকে পর্যবেক্ষণ করবে। আরডিই এমন একটি সিস্টেম যেখানে পৃথক গামা এবং নিউট্রন রেডিয়েশন অ্যালার্ম উত্থাপন করবে পাশাপাশি যেকোনো সন্দেহজনক বস্তুর ভিডিও ফ্রেম তৈরিতে সহায়তা করবে। আন্তঃসীমান্ত দিয়ে কার্গো চলাচল পর্যবেক্ষণ করতে আইসিপিগুলোতে দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত নিরাপত্তা সংস্থাগুলো আরডিই ব্যবহার করতে পারে।
২০২২ সালে সম্পাদিত একটি চুক্তির মাধ্যমে এই আটটি আইসিপি-তে 'রেডিয়েশন ডিটেকশন ইকুইপমেন্ট' সরবরাহ, প্রতিস্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ওয়ার্ক অর্ডার দিয়েছে সরকার। শিগগিরই সংশ্লিষ্ট সংস্থাটি এই আরডিই এর সরবরাহ এবং আইসিপি গুলোতে এর প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করবে বলে জানা গেছে। আইসিপি ও স্থলবন্দরগুলোতে আরডিই স্থাপনে যুক্তরাষ্ট্রের মতো রাষ্ট্রগুলোর কাছ থেকে ভারত প্রযুক্তিগত সহায়তাও চাইতে পারে।
সংশ্লিষ্ট দপ্তরের এক সরকারি কর্মকর্তার নাম উল্লেখ না করে তার বরাত দিয়ে পিটিআই জানায়, আন্তর্জাতিক সীমান্তে তেজস্ক্রিয় পদার্থের যে কোনো চোরাচালান রোধ করা ভারতের নিরাপত্তা এজেন্সিগুলোর কাছে একটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে। কারণ এটি পারমাণবিক ডিভাইস বা রেডিওলজিক্যাল ডিসপার্সাল ডিভাইস তৈরিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পারমাণবিক ডিভাইস তৈরিতে ব্যবহারের জন্য সম্ভাব্য তেজস্ক্রিয় পদার্থের পাচার ঠেকাতে প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর আন্তর্জাতিক স্থল সীমান্ত বন্দর গুলোতে এই 'রেডিয়েশন ডিটেকশন ইকুইপমেন্ট' বসাতে চলেছে ভারত। প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে, পেট্রাপোল, আগরতলা, ডাউকি ও সুতারকান্দি স্থলবন্দর (বাংলাদেশ সীমান্ত), আত্তারি (পাকিস্তান), রক্সৌল এবং যোগবনী (নেপাল), মোরে (মিয়ানমার) এই আটটি সুসংহত চেক পোস্ট (আইসিপি) এবং স্থলবন্দরে এই আরডিই স্থাপন করা হবে।
সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কে শীতলতা আসার কারণে আত্তারি আইসিপি দিয়ে মানুষ ও পণ্যের চলাচল মারাত্মকভাবে কমে গেছে। তবে অন্য আইসিপিতে অবস্থা এমন নয়, উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে মানুষ এবং পণ্যের আদান প্রদান। উল্লেখিত আটটি আইসিপি দিয়ে প্রচুর পরিমাণে মানুষের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যায় পণ্য আমদানি রপ্তানি করা হয়। এমন অবস্থায় এইসব আন্তর্জাতিক সীমান্তে তেজস্ক্রিয় পদার্থের পাচার নিয়ন্ত্রণ ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে
এ অবস্থায় ভারতের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সূত্রের খবর অনুযায়ী, আরডিই একটি ড্রাইভ-থ্রু মনিটরিং স্টেশনে স্থাপন করা হবে যেটি স্থলবন্দর দিয়ে যাতায়াতকারী ট্রাক এবং তাদের কার্গোর গতিবিধিকে পর্যবেক্ষণ করবে। আরডিই এমন একটি সিস্টেম যেখানে পৃথক গামা এবং নিউট্রন রেডিয়েশন অ্যালার্ম উত্থাপন করবে পাশাপাশি যেকোনো সন্দেহজনক বস্তুর ভিডিও ফ্রেম তৈরিতে সহায়তা করবে। আন্তঃসীমান্ত দিয়ে কার্গো চলাচল পর্যবেক্ষণ করতে আইসিপিগুলোতে দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত নিরাপত্তা সংস্থাগুলো আরডিই ব্যবহার করতে পারে।
২০২২ সালে সম্পাদিত একটি চুক্তির মাধ্যমে এই আটটি আইসিপি-তে 'রেডিয়েশন ডিটেকশন ইকুইপমেন্ট' সরবরাহ, প্রতিস্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ওয়ার্ক অর্ডার দিয়েছে সরকার। শিগগিরই সংশ্লিষ্ট সংস্থাটি এই আরডিই এর সরবরাহ এবং আইসিপি গুলোতে এর প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করবে বলে জানা গেছে। আইসিপি ও স্থলবন্দরগুলোতে আরডিই স্থাপনে যুক্তরাষ্ট্রের মতো রাষ্ট্রগুলোর কাছ থেকে ভারত প্রযুক্তিগত সহায়তাও চাইতে পারে।
সংশ্লিষ্ট দপ্তরের এক সরকারি কর্মকর্তার নাম উল্লেখ না করে তার বরাত দিয়ে পিটিআই জানায়, আন্তর্জাতিক সীমান্তে তেজস্ক্রিয় পদার্থের যে কোনো চোরাচালান রোধ করা ভারতের নিরাপত্তা এজেন্সিগুলোর কাছে একটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে। কারণ এটি পারমাণবিক ডিভাইস বা রেডিওলজিক্যাল ডিসপার্সাল ডিভাইস তৈরিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।