যশোরের মনিরামপুরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে যুবলীগ নেতা খুন হয়েছেন। সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকালে বাড়ির সামনে দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিহত নেতার উদয় শংকর বিশ্বাস (৪৫)। তিনি উপজেলার পাঁচাকড়ি গ্রামের রঞ্জিত বিশ্বাসের ছেলে। নেহালপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ও নেহালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের সংস্কৃতি বিষয়ের প্রভাষক ছিলেন উদয়। এছাড়া তিনি পাঁচাকড়ি টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্ব ছিলেন।
নেহালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ চঞ্চল ভট্টাচার্য বলেন, সকালে টেকেরঘাট বাজার থেকে বাজার করে নিজের মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন উদয় শংকর। তিনি বাড়ির কাছাকাছি পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে। এতে তিনি মোটরসাইকেল থেকে পড়ে যান। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
খবর পেয়ে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম, মনিরামপুর সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আশেক সুজা মামুন ও মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয়রা বলছেন, সকালে পাঁচাকড়ি বৈকালি মোড়ে একটি চায়ের দোকানে দুইজন যুবক মোটরসাইকেল চালিয়ে এসে চা পান করেন। তাদের একজনের মাথায় হেলমেট পরিহিত ছিল। দোকানের লোকজন পরিচয় জানতে চাইলে তারা খুলনার ফুলতলা এলাকা থেকে এসেছেন বলে জানান। অপরিচিত ওই দুই যুবকই যুবলীগ নেতাকে গুলি করে পালিয়ে গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রথমে ধারণা করা হয়েছে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গেছেন উদয় শংকর। পরে অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর পর তার দেহের ডানপাশে পিছনে রক্ত দেখা গেছে।
টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে সম্প্রতি তিনজন কর্মচারী নিয়োগ হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিরোধে যুবলীগ নেতা উদয় শংকর খুন হতে পারেন এমনটি ধারণা স্থানীয়দের।
এ বিষয়ে মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, 'কি কারণে কলেজ শিক্ষককে হত্যা করা হয়েছে, তা অনুসন্ধানে পুলিশ কাজ করছে। মরদেহ খুলনা জেনারেল হাসপাতালে রয়েছে।c/24
নিহত নেতার উদয় শংকর বিশ্বাস (৪৫)। তিনি উপজেলার পাঁচাকড়ি গ্রামের রঞ্জিত বিশ্বাসের ছেলে। নেহালপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ও নেহালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের সংস্কৃতি বিষয়ের প্রভাষক ছিলেন উদয়। এছাড়া তিনি পাঁচাকড়ি টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্ব ছিলেন।
নেহালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ চঞ্চল ভট্টাচার্য বলেন, সকালে টেকেরঘাট বাজার থেকে বাজার করে নিজের মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন উদয় শংকর। তিনি বাড়ির কাছাকাছি পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে। এতে তিনি মোটরসাইকেল থেকে পড়ে যান। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
খবর পেয়ে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম, মনিরামপুর সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আশেক সুজা মামুন ও মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয়রা বলছেন, সকালে পাঁচাকড়ি বৈকালি মোড়ে একটি চায়ের দোকানে দুইজন যুবক মোটরসাইকেল চালিয়ে এসে চা পান করেন। তাদের একজনের মাথায় হেলমেট পরিহিত ছিল। দোকানের লোকজন পরিচয় জানতে চাইলে তারা খুলনার ফুলতলা এলাকা থেকে এসেছেন বলে জানান। অপরিচিত ওই দুই যুবকই যুবলীগ নেতাকে গুলি করে পালিয়ে গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রথমে ধারণা করা হয়েছে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গেছেন উদয় শংকর। পরে অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর পর তার দেহের ডানপাশে পিছনে রক্ত দেখা গেছে।
টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে সম্প্রতি তিনজন কর্মচারী নিয়োগ হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিরোধে যুবলীগ নেতা উদয় শংকর খুন হতে পারেন এমনটি ধারণা স্থানীয়দের।
এ বিষয়ে মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, 'কি কারণে কলেজ শিক্ষককে হত্যা করা হয়েছে, তা অনুসন্ধানে পুলিশ কাজ করছে। মরদেহ খুলনা জেনারেল হাসপাতালে রয়েছে।c/24