বাজার নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণ করার শক্তি দুনিয়ার কারো নেই। বাজার নিজেকেই নিজে নিয়ন্ত্রণ করে।
শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে বাংলাদেশ মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট আয়োজিত 'বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে'র সূচনাপর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী। অনুষ্ঠান থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাজারের সিন্ডিকেট যদি দেখতে পারতাম, ধরতে পারতাম, তাহলে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। সিন্ডিকেট ধরা যায় না, অধরা থেকে যায়। তবে তা সাময়িকভাবে বাজারের ভেতরেই থাকতে পারে। সিন্ডিকেট হয়, সিন্ডিকেট ভাঙে, আবার নতুন সিন্ডিকেট হয়।
এ সময় তিন শ্রীলঙ্কার প্রসঙ্গ তুলে বলেন, গত দুই বছর আগে অনেকেই বলেছিলেন যে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হয়ে গেছে, শুধু বাঁশি বাজানো বাকি, সেটা হয়নি। শ্রীলঙ্কা আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র, প্রতিবেশী। তুলনা করে লাভ নেই।
তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি আকারে আমাদের অর্থনীতির ১০ ভাগের এক ভাগও নয়। কিছু সূচকে শ্রীলঙ্কা আবার আমাদের চেয়ে এগিয়ে। শ্রীলঙ্কা যদি ঘুরে দাঁড়িয়ে থাকে, ভালো। আমি প্রশংসা করি। আমরাও ঘুরে দাঁড়াচ্ছি, দাঁড়াব। ভয় বা সংকটের কোনো বিষয় নেই।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, একটা উদীয়মান অর্থনীতিতে সব সময় চাহিদা ও জোগানের মধ্যে অনেক পার্থক্য থাকে। স্থিতিশীল বুড়ো অর্থনীতিগুলোর বাজারে একটা ভারসাম্য আছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি উদীয়মান। এ ধরনের অর্থনীতিতে কিছু বিকৃতি থাকবেই, লাভ বা মুনাফার সুযোগ নেবেই। এটা মোকাবিলার জন্য বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রণ বা নিয়ামক সংস্থাকে বিধিবিধান প্রয়োগ করতে হবে। আইনে যা আছে, সেটাকে মাঠে নেমে প্রয়োগ করতে হবে। c/24
শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে বাংলাদেশ মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট আয়োজিত 'বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে'র সূচনাপর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী। অনুষ্ঠান থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাজারের সিন্ডিকেট যদি দেখতে পারতাম, ধরতে পারতাম, তাহলে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। সিন্ডিকেট ধরা যায় না, অধরা থেকে যায়। তবে তা সাময়িকভাবে বাজারের ভেতরেই থাকতে পারে। সিন্ডিকেট হয়, সিন্ডিকেট ভাঙে, আবার নতুন সিন্ডিকেট হয়।
এ সময় তিন শ্রীলঙ্কার প্রসঙ্গ তুলে বলেন, গত দুই বছর আগে অনেকেই বলেছিলেন যে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হয়ে গেছে, শুধু বাঁশি বাজানো বাকি, সেটা হয়নি। শ্রীলঙ্কা আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র, প্রতিবেশী। তুলনা করে লাভ নেই।
তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি আকারে আমাদের অর্থনীতির ১০ ভাগের এক ভাগও নয়। কিছু সূচকে শ্রীলঙ্কা আবার আমাদের চেয়ে এগিয়ে। শ্রীলঙ্কা যদি ঘুরে দাঁড়িয়ে থাকে, ভালো। আমি প্রশংসা করি। আমরাও ঘুরে দাঁড়াচ্ছি, দাঁড়াব। ভয় বা সংকটের কোনো বিষয় নেই।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, একটা উদীয়মান অর্থনীতিতে সব সময় চাহিদা ও জোগানের মধ্যে অনেক পার্থক্য থাকে। স্থিতিশীল বুড়ো অর্থনীতিগুলোর বাজারে একটা ভারসাম্য আছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি উদীয়মান। এ ধরনের অর্থনীতিতে কিছু বিকৃতি থাকবেই, লাভ বা মুনাফার সুযোগ নেবেই। এটা মোকাবিলার জন্য বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রণ বা নিয়ামক সংস্থাকে বিধিবিধান প্রয়োগ করতে হবে। আইনে যা আছে, সেটাকে মাঠে নেমে প্রয়োগ করতে হবে। c/24