
মাঠ জরিপের কাজ প্রায় শেষ। চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। যেখান থেকে বাদ পড়তে যাচ্ছেন শ'খানেক হেডিওয়েট। বলছিলাম, আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রসঙ্গে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি মাত্র তিন মাস। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। তাই ক্ষমতাসীন দলে বেশ জোরেশোরেই চলছে নির্বাচন প্রস্তুতি।
মাঠ দখল রাখার পাশাপাশি যোগ্য প্রার্থী নির্ধারণ করে বিজয় নিশ্চিত হওয়াটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে বাছাই কমিটি। তাই সম্পৃক্ততা বাড়াতে জনগণের কাছে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। দিচ্ছেন প্রতিশ্রুতি, চলছে মিছিল-মিটিং, শো ডাউন।
দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, আসন্ন নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে জিততে জনপ্রিয়তাই প্রথম বিবেচনা করা হবে। বিতর্কিত, স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে বিদ্রোহী প্রার্থীদের মদদ, দ্বন্দ্ব-কোন্দলের নেপথ্যে ঘি ঢালাদের বাছাইও করেছে এই কমিটি। একইসঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী মতের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া এমপি-মন্ত্রীদের লাগাম টানার সিদ্ধান্তও নিতে যাচ্ছে এই কমিটি।
সবমিলে নৌকার পক্ষে জনপ্রিয় প্রার্থী বাছাইয়ে মাঠ জরিপের কাজ শেষ করেছে ক্ষমতাসীনরা।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফারুক খান বলেন, "ক্রাইটিয়ার প্রথম হচ্ছে প্রার্থীর জনপ্রিয়তা, দ্বিতীয়ত দলের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা, তৃতীয় হচ্ছে কোভিড-১৯'র সময়ে সেই ব্যক্তির কর্মকাণ্ড আর চতুর্থ হচ্ছে তার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের বদনাম আছে কিনা। এই ক্রাইটিয়ার ভিত্তিতে বিভিন্ন জরিপ হচ্ছে, দলের তৃনমূল নেতারাও রিপোর্ট দিবে। প্রায় তিনের একাংশ প্রার্থী পরিবর্তন হতে যাচ্ছে। তা যোগ্য প্রার্থীকে দেয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে তরুণরা।"
আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে কোন অভিযোগ বা দূরত্ব থাকলেও কপাল পুড়তে পারে চলতি সাংসদদের কারও কারও। ১২ আগস্ট গণভবনে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, "নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের কার্যক্রম বেশ আগেই শুরু হয়েছে। প্রার্থী বাছাইয়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। কারা জনপ্রিয় সেই তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করছেন। যারাই জনপ্রিয় তাদেরকে নির্বাচনে প্রার্থী করা হবে। সেক্ষেত্রে কেউ বিক্ষুব্ধ হলে দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।"
নেতারা জানান, বিএনপি নির্বাচনে এলে ১৪ দলীয় জোটের ব্যানারেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন তারা। সেক্ষেত্রে জোটের শরিকদের কোনো কোনো আসন ছেড়ে দেয়া লাগতে পারে। সেসব আসনে জোট প্রার্থীদের বিজয়ী হওয়ার মতো পরিবেশ বিদ্যমান কি-না এসবও উঠে এসেছে গোপন জরিপে। eku/t
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি মাত্র তিন মাস। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। তাই ক্ষমতাসীন দলে বেশ জোরেশোরেই চলছে নির্বাচন প্রস্তুতি।
মাঠ দখল রাখার পাশাপাশি যোগ্য প্রার্থী নির্ধারণ করে বিজয় নিশ্চিত হওয়াটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে বাছাই কমিটি। তাই সম্পৃক্ততা বাড়াতে জনগণের কাছে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। দিচ্ছেন প্রতিশ্রুতি, চলছে মিছিল-মিটিং, শো ডাউন।
দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, আসন্ন নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে জিততে জনপ্রিয়তাই প্রথম বিবেচনা করা হবে। বিতর্কিত, স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে বিদ্রোহী প্রার্থীদের মদদ, দ্বন্দ্ব-কোন্দলের নেপথ্যে ঘি ঢালাদের বাছাইও করেছে এই কমিটি। একইসঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী মতের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া এমপি-মন্ত্রীদের লাগাম টানার সিদ্ধান্তও নিতে যাচ্ছে এই কমিটি।
সবমিলে নৌকার পক্ষে জনপ্রিয় প্রার্থী বাছাইয়ে মাঠ জরিপের কাজ শেষ করেছে ক্ষমতাসীনরা।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফারুক খান বলেন, "ক্রাইটিয়ার প্রথম হচ্ছে প্রার্থীর জনপ্রিয়তা, দ্বিতীয়ত দলের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা, তৃতীয় হচ্ছে কোভিড-১৯'র সময়ে সেই ব্যক্তির কর্মকাণ্ড আর চতুর্থ হচ্ছে তার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের বদনাম আছে কিনা। এই ক্রাইটিয়ার ভিত্তিতে বিভিন্ন জরিপ হচ্ছে, দলের তৃনমূল নেতারাও রিপোর্ট দিবে। প্রায় তিনের একাংশ প্রার্থী পরিবর্তন হতে যাচ্ছে। তা যোগ্য প্রার্থীকে দেয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে তরুণরা।"
আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে কোন অভিযোগ বা দূরত্ব থাকলেও কপাল পুড়তে পারে চলতি সাংসদদের কারও কারও। ১২ আগস্ট গণভবনে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, "নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের কার্যক্রম বেশ আগেই শুরু হয়েছে। প্রার্থী বাছাইয়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। কারা জনপ্রিয় সেই তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করছেন। যারাই জনপ্রিয় তাদেরকে নির্বাচনে প্রার্থী করা হবে। সেক্ষেত্রে কেউ বিক্ষুব্ধ হলে দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।"
নেতারা জানান, বিএনপি নির্বাচনে এলে ১৪ দলীয় জোটের ব্যানারেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন তারা। সেক্ষেত্রে জোটের শরিকদের কোনো কোনো আসন ছেড়ে দেয়া লাগতে পারে। সেসব আসনে জোট প্রার্থীদের বিজয়ী হওয়ার মতো পরিবেশ বিদ্যমান কি-না এসবও উঠে এসেছে গোপন জরিপে। eku/t