ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল সংঘর্ষ নিয়ে টেলিফোনে কথা বলেছেন সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। গত মার্চে চীনের মধ্যস্থতায় তেহরান ও রিয়াদের সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়েছে। এরপর এ প্রথম দুই নেতা কথা বললেন।
টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, বুধবার (১১ অক্টোবর) ইরানি নেতা রাইসির কল রিসিভ করেন সৌদি যুবরাজ সালমান। সেসময় গাজায় সাম্প্রতিক সামরিক পরিস্থিতি ও পরিবেশ নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
সৌদির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) এসব তথ্য জানিয়েছে। এসপিএ আরও জানায়, ফোনালাপে প্রেসিডেন্ট রাইসিকে যুবরাজ সালমান বলেন, চলমান উত্তেজনা বন্ধে সব আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছে রিয়াদ।
তিনি আরও জানান, ফিলিস্তিনিদের দৃঢ় সমর্থন দেবে সৌদি। বেসামরিক নাগরিকদের যেকোনোভাবে লক্ষ্যবস্তু করার বিপক্ষে দেশটি।
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ইরনা জানিয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট এবং সৌদি যুবরাজ ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ বন্ধ করার প্রয়োজনীয়তা' নিয়ে আলোচনা করেছেন।
উল্লেখ্য, গত শনিবার ইসরায়েলের অভ্যন্তরে আকস্মিক ঢুকে বিধ্বংসী হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এতে প্রায় ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি মারা যান। তাদের বেশিরভাগই বেসামরিক।
হামাস-নিয়ন্ত্রিত গাজার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক অভিযানে বিমান ও কামান হামলায় ১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, বুধবার (১১ অক্টোবর) ইরানি নেতা রাইসির কল রিসিভ করেন সৌদি যুবরাজ সালমান। সেসময় গাজায় সাম্প্রতিক সামরিক পরিস্থিতি ও পরিবেশ নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
সৌদির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) এসব তথ্য জানিয়েছে। এসপিএ আরও জানায়, ফোনালাপে প্রেসিডেন্ট রাইসিকে যুবরাজ সালমান বলেন, চলমান উত্তেজনা বন্ধে সব আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছে রিয়াদ।
তিনি আরও জানান, ফিলিস্তিনিদের দৃঢ় সমর্থন দেবে সৌদি। বেসামরিক নাগরিকদের যেকোনোভাবে লক্ষ্যবস্তু করার বিপক্ষে দেশটি।
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ইরনা জানিয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট এবং সৌদি যুবরাজ ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ বন্ধ করার প্রয়োজনীয়তা' নিয়ে আলোচনা করেছেন।
উল্লেখ্য, গত শনিবার ইসরায়েলের অভ্যন্তরে আকস্মিক ঢুকে বিধ্বংসী হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এতে প্রায় ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি মারা যান। তাদের বেশিরভাগই বেসামরিক।
হামাস-নিয়ন্ত্রিত গাজার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক অভিযানে বিমান ও কামান হামলায় ১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।