প্রাণঘাতী জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে আগামী ১৫ অক্টোবর ঢাকা বিভাগ থেকে শুরু হচ্ছে টিকাদান। সরকারের উদ্যোগে এই টিকা দেওয়া হবে।
পঞ্চম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি বা সমমানের ছাত্রী এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বহির্ভূত ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের এক ডোজ এইচপিভি টিকাদান দেওয়া হবে।
ক্যাম্পেইন চলাকালে টিকা নিতে এই ওয়েবসাইটে গিয়ে ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্মনিবন্ধন নম্বর রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর টিকা কার্ড ডাউনলোড করে নির্ধারিত দিনে নির্ধারিত কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে হবে।
এর আগে গত ২ অক্টোবর রাজধানীর মহাখালীতে কিশোরীদের জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচী উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। মন্ত্রী বলেন, '১৫ অক্টোবর থেকে ঢাকা বিভাগের ২০ লাখ কিশোরী এই টিকা পাবে। পরে সারা দেশে আরও ৮০ লাখ কিশোরীকে দেওয়া হবে এই টিকা।'
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এই টিকা নিতে পারবে। এজন্য ইপিআইয়ের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। ভাসমান কিশোরীদের স্পট রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা থাকছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. আব্দুল্লাহ আল মুরাদ বলেন, 'যারা টিকা নিচ্ছে তাদের ১০ দিন পর্যবেক্ষণ করা হবে। কোনো পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা না দিলে ১৫ অক্টোবর থেকে ১৮ দিন ঢাকা বিভাগের সব এলাকায় এই ক্যাম্পেইন শুরু হবে। প্রথম ১০ দিন স্কুলে ও পরের ৮ দিন এলাকাভিত্তিক কর্মসূচি চলবে।'
জরায়ুমুখের ক্যানসারে দেশে প্রতি বছর ৬ হাজার নারী মারা যায়। এক ডোজের এই টিকা নিলে সুরক্ষা দেবে আজীবন।
পঞ্চম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি বা সমমানের ছাত্রী এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বহির্ভূত ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের এক ডোজ এইচপিভি টিকাদান দেওয়া হবে।
ক্যাম্পেইন চলাকালে টিকা নিতে এই ওয়েবসাইটে গিয়ে ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্মনিবন্ধন নম্বর রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর টিকা কার্ড ডাউনলোড করে নির্ধারিত দিনে নির্ধারিত কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে হবে।
এর আগে গত ২ অক্টোবর রাজধানীর মহাখালীতে কিশোরীদের জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচী উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। মন্ত্রী বলেন, '১৫ অক্টোবর থেকে ঢাকা বিভাগের ২০ লাখ কিশোরী এই টিকা পাবে। পরে সারা দেশে আরও ৮০ লাখ কিশোরীকে দেওয়া হবে এই টিকা।'
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এই টিকা নিতে পারবে। এজন্য ইপিআইয়ের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। ভাসমান কিশোরীদের স্পট রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা থাকছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. আব্দুল্লাহ আল মুরাদ বলেন, 'যারা টিকা নিচ্ছে তাদের ১০ দিন পর্যবেক্ষণ করা হবে। কোনো পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা না দিলে ১৫ অক্টোবর থেকে ১৮ দিন ঢাকা বিভাগের সব এলাকায় এই ক্যাম্পেইন শুরু হবে। প্রথম ১০ দিন স্কুলে ও পরের ৮ দিন এলাকাভিত্তিক কর্মসূচি চলবে।'
জরায়ুমুখের ক্যানসারে দেশে প্রতি বছর ৬ হাজার নারী মারা যায়। এক ডোজের এই টিকা নিলে সুরক্ষা দেবে আজীবন।