প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মঙ্গলবার পদ্মায় রেলসেতুর উদ্বোধন করবেন। রেলসেতু উদ্বোধনের পর সকাল ১১টায় সুধী সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী। এর পর দুপুরে ফরিদপুরে জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি। এই জনসভা ঘিরে গোটা জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে উৎসবের আমেজ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগের এ জনসভা সফল করতে মরিয়া জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ। শুধু ফরিদপুর নয়, অংশ নেবে আশপাশের জেলাগুলোর বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী-সমর্থক তথা সাধারণ মানুষ।
১০ বছর পর ফরিদপুরের ভাঙ্গায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার দুপুর ২টায় স্থানীয় কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় অংশ নেবেন তিনি।
১৯৭০ সালে এ মাঠে জনসভা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত এ মাঠের জনসভা উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। ভাঙ্গাসহ জেলার প্রধান সড়কগুলো ব্যানার, ফেস্টুন আর তোরণে ছেয়ে গেছে।
কোনো চাওয়া নেই, প্রধানমন্ত্রীকে শুধু এক নজর দেখার জন্য মুখিয়ে আছে ভাঙ্গা তথা ফরিদপুরবাসী।
উদগ্রীব এলাকাবাসী বলছে, তারা বহুবছর ধরে এ দিনটির জন্য অপেক্ষা করছিল। আজ এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের খুশিতে আত্মহারা তারা।
জনসভা উপলক্ষে ভাঙ্গাসহ গোটা ফরিদপুরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুসংহত করা হয়েছে। স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট, (পিজিআর) পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র্যাব) আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ইতোমধ্যে অবস্থান নিয়েছে।
পদ্মা সেতুতে রেল চলাচল উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর আগমন হলেও এ জনসভাটি মুলত নির্বাচনী জনসভায় রুপ নেবে। জনসভায় লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশ ঘটানোর পরিকল্পনা কাজ করছে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
জনসভা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, এ জনসভায় অংশ নিতে ফরিদপুর থেকে যে জনসমাগম হবে, তা হবে ঐতিহাসিক সমাগম। সত্তর সালে ফরিদপুরবাসী যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নিয়েছিল, সেভাবেই শেখ হাসিনাকে বরণের জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, আগামী জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে নৌকার পক্ষে গনজোয়ার সৃষ্টির উদাত্ত আহ্বান জানাবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। নির্বাচনের আগে ভাঙ্গায় এটিই হতে পারে প্রধানমন্ত্রীর শেষ জনসভা।ইন্ডিফি/টি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগের এ জনসভা সফল করতে মরিয়া জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ। শুধু ফরিদপুর নয়, অংশ নেবে আশপাশের জেলাগুলোর বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী-সমর্থক তথা সাধারণ মানুষ।
১০ বছর পর ফরিদপুরের ভাঙ্গায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার দুপুর ২টায় স্থানীয় কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় অংশ নেবেন তিনি।
১৯৭০ সালে এ মাঠে জনসভা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত এ মাঠের জনসভা উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। ভাঙ্গাসহ জেলার প্রধান সড়কগুলো ব্যানার, ফেস্টুন আর তোরণে ছেয়ে গেছে।
কোনো চাওয়া নেই, প্রধানমন্ত্রীকে শুধু এক নজর দেখার জন্য মুখিয়ে আছে ভাঙ্গা তথা ফরিদপুরবাসী।
উদগ্রীব এলাকাবাসী বলছে, তারা বহুবছর ধরে এ দিনটির জন্য অপেক্ষা করছিল। আজ এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের খুশিতে আত্মহারা তারা।
জনসভা উপলক্ষে ভাঙ্গাসহ গোটা ফরিদপুরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুসংহত করা হয়েছে। স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট, (পিজিআর) পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র্যাব) আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ইতোমধ্যে অবস্থান নিয়েছে।
পদ্মা সেতুতে রেল চলাচল উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর আগমন হলেও এ জনসভাটি মুলত নির্বাচনী জনসভায় রুপ নেবে। জনসভায় লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশ ঘটানোর পরিকল্পনা কাজ করছে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
জনসভা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, এ জনসভায় অংশ নিতে ফরিদপুর থেকে যে জনসমাগম হবে, তা হবে ঐতিহাসিক সমাগম। সত্তর সালে ফরিদপুরবাসী যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নিয়েছিল, সেভাবেই শেখ হাসিনাকে বরণের জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, আগামী জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে নৌকার পক্ষে গনজোয়ার সৃষ্টির উদাত্ত আহ্বান জানাবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। নির্বাচনের আগে ভাঙ্গায় এটিই হতে পারে প্রধানমন্ত্রীর শেষ জনসভা।ইন্ডিফি/টি