পদ্মা সেতু দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে ট্রেন চলাচল। মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) বেলা ১১টায় মাওয়া রেলস্টেশন থেকে নতুন এই রেলপথের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্য দিয়ে নতুন এক রেলযুগে প্রবেশ করবে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল। এ উপলক্ষে বর্ণিল সাজে সেজেছে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে।
উদ্বোধনের পর মাওয়া স্টেশন থেকে একটি বিশেষ ট্রেনে ফরিদপুরের ভাঙ্গা স্টেশনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। এতে শেখ হাসিনাসহ মন্ত্রীপরিষদ সদস্য ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের যাত্রী হওয়ার কথা রয়েছে। চীন থেকে আমদানি করা ১৪টি কোচ দিয়ে ট্রেনটি প্রস্তুত করা হয়েছে।
নতুন রেলপথটি ঢাকার গেন্ডারিয়া, কেরানীগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু হয়ে মাদারীপুর-ফরিদপুর গেছে। আগামী বছর এই রেলপথের বাকি অংশ ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত চালুর লক্ষ্য রয়েছে সরকারের।
খুশির এ মুহূর্তকে স্মরণীয় করে রাখতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার বিভিন্ন সড়ক সাজানো হয়েছে দৃষ্টিনন্দন তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুন ও ডিজিটাল ডিসপ্লে দিয়ে। এসবের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে জানানো হয়েছে শুভেচ্ছা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়েছে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ। দলটির নেতারা জানান, ভাঙ্গায় প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে দুই লক্ষাধিক মানুষ জমায়েতের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
উদ্বোধনের পর মাওয়া স্টেশন থেকে একটি বিশেষ ট্রেনে ফরিদপুরের ভাঙ্গা স্টেশনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। এতে শেখ হাসিনাসহ মন্ত্রীপরিষদ সদস্য ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের যাত্রী হওয়ার কথা রয়েছে। চীন থেকে আমদানি করা ১৪টি কোচ দিয়ে ট্রেনটি প্রস্তুত করা হয়েছে।
নতুন রেলপথটি ঢাকার গেন্ডারিয়া, কেরানীগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু হয়ে মাদারীপুর-ফরিদপুর গেছে। আগামী বছর এই রেলপথের বাকি অংশ ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত চালুর লক্ষ্য রয়েছে সরকারের।
খুশির এ মুহূর্তকে স্মরণীয় করে রাখতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার বিভিন্ন সড়ক সাজানো হয়েছে দৃষ্টিনন্দন তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুন ও ডিজিটাল ডিসপ্লে দিয়ে। এসবের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে জানানো হয়েছে শুভেচ্ছা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়েছে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ। দলটির নেতারা জানান, ভাঙ্গায় প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে দুই লক্ষাধিক মানুষ জমায়েতের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।