নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে যৌতুকের জন্য অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগে স্বামী আবু ইউসুফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাতে সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী একটি আবাসিক হোটেল থেকে আবু ইউসুফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ রোববার সকালে সোনাইমুড়ি থানার সামনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত গৃহবধূর নাম রহিমা আক্তার সুমি। তিনি চাটখিল উপজেলার উত্তর রামনারায়ণপুরের ইলিয়াছ হোসেনের মেয়ে। আর গ্রেপ্তার আবু ইউসুফ কুমিল্লার মুরাদ নগরের আবু মুছার ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রেমের পর ৫ মাস আগে সুমিকে বিয়ে করেন ইউসুফ। বিয়ের কিছুদিন পর সুমির পরিবারের কাছে ১ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে ইউসুফ। ওই টাকা না পেয়ে গত ১ অক্টোবর স্ত্রীকে উড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে ইউসুফ।
এরপর মরদেহ শৌচাগারে রেখে পালিয়ে যান তিনি। এ ঘটনায় সুমির ভাই আরাফাত হোসেন বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মো. শহীদুল ইসলাম আরও জানান, ফেসবুকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে এর আগে আরও এক তরুণীকে বিয়ে করেন আবু ইউসুফ। সর্বশেষ সোনামুড়ীতে স্ত্রী সুমিকে হত্যার পর সাতক্ষীরায় আরও এক তরুণীকে ফেসবুকে প্রেমের ফাঁদে ফেলেন তিনি।
গ্রেপ্তার আবু ইউসুফ একজন পেশাদার মোবাইল ফোন চোর উল্লেখ করে পুলিশ সুপার জানান, তাঁর কাছ থেকে ৯টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন ইউসুফ। তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তাঁর ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার কথা রয়েছে।
নিহত গৃহবধূর নাম রহিমা আক্তার সুমি। তিনি চাটখিল উপজেলার উত্তর রামনারায়ণপুরের ইলিয়াছ হোসেনের মেয়ে। আর গ্রেপ্তার আবু ইউসুফ কুমিল্লার মুরাদ নগরের আবু মুছার ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রেমের পর ৫ মাস আগে সুমিকে বিয়ে করেন ইউসুফ। বিয়ের কিছুদিন পর সুমির পরিবারের কাছে ১ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে ইউসুফ। ওই টাকা না পেয়ে গত ১ অক্টোবর স্ত্রীকে উড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে ইউসুফ।
এরপর মরদেহ শৌচাগারে রেখে পালিয়ে যান তিনি। এ ঘটনায় সুমির ভাই আরাফাত হোসেন বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মো. শহীদুল ইসলাম আরও জানান, ফেসবুকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে এর আগে আরও এক তরুণীকে বিয়ে করেন আবু ইউসুফ। সর্বশেষ সোনামুড়ীতে স্ত্রী সুমিকে হত্যার পর সাতক্ষীরায় আরও এক তরুণীকে ফেসবুকে প্রেমের ফাঁদে ফেলেন তিনি।
গ্রেপ্তার আবু ইউসুফ একজন পেশাদার মোবাইল ফোন চোর উল্লেখ করে পুলিশ সুপার জানান, তাঁর কাছ থেকে ৯টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন ইউসুফ। তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তাঁর ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার কথা রয়েছে।