কবি আসাদ চৌধুরী (Asad Chowdhury) বাংলাদেশের প্রমুখ কবি, সাহিত্যিক, এবং সম্পাদকের মধ্যে একজন। তিনি ১৯৪০ সালে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন কবি ফুলমিয়া চৌধুরী এবং মা ছিলেন বিগিতা দেবী।
আসাদ চৌধুরী তার কবিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক সম্প্রদায়ে গভীর প্রভাব ফেলেছেন। তার কবিতার বিষয় সাধারণভাবে মানব ভাবনা, প্রেম, জীবনের বিভিন্ন দিক, রাষ্ট্রনীতি ইত্যাদি। তিনি ক্রমশঃ 'ফুলের গীতি' (১৯৬৫), 'ভালোবাসার জন্যে আমারে কতটুকু করো' (১৯৭০), 'অপরাজেয় বেলা' (১৯৭৬), 'জীবনযাত্রা' (১৯৮৩), 'দুই কবির প্রেম' (১৯৮৫), এই ধরনের বই লেখেছেন।
আসাদ চৌধুরী ছাত্রজীবনে রাজধানী ধাকার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন এবং সাংস্কৃতিক ক্রীড়ায় অংশ নেন। তিনি একজন বিদ্যার্থী নেতা ও সাহিত্যিক চরিত্র ধারণ করেন। তার সাহিত্যিক ক্রিয়ার ফলে তিনি কয়েকটি পুরস্কার ও সম্মাননা জিতেছেন।
কবি আসাদ চৌধুরী সাহিত্য জগতে তার দৈহিক অস্তিত্বের সাথে মিলিত এক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত। তার কবিতার ভাষা বহুভাষিক, সহজ, সুন্দর এবং মানবিক।
আসাদ চৌধুরী তার কবিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক সম্প্রদায়ে গভীর প্রভাব ফেলেছেন। তার কবিতার বিষয় সাধারণভাবে মানব ভাবনা, প্রেম, জীবনের বিভিন্ন দিক, রাষ্ট্রনীতি ইত্যাদি। তিনি ক্রমশঃ 'ফুলের গীতি' (১৯৬৫), 'ভালোবাসার জন্যে আমারে কতটুকু করো' (১৯৭০), 'অপরাজেয় বেলা' (১৯৭৬), 'জীবনযাত্রা' (১৯৮৩), 'দুই কবির প্রেম' (১৯৮৫), এই ধরনের বই লেখেছেন।
আসাদ চৌধুরী ছাত্রজীবনে রাজধানী ধাকার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন এবং সাংস্কৃতিক ক্রীড়ায় অংশ নেন। তিনি একজন বিদ্যার্থী নেতা ও সাহিত্যিক চরিত্র ধারণ করেন। তার সাহিত্যিক ক্রিয়ার ফলে তিনি কয়েকটি পুরস্কার ও সম্মাননা জিতেছেন।
কবি আসাদ চৌধুরী সাহিত্য জগতে তার দৈহিক অস্তিত্বের সাথে মিলিত এক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত। তার কবিতার ভাষা বহুভাষিক, সহজ, সুন্দর এবং মানবিক।