ভোটকেন্দ্রে ব্যাপক ভোটার উপস্থিত হলে নির্বাচনে কে এলো, আর কে এল না, তা নিয়ে মাথা ঘামানো হবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
বুধবার নির্বাচন ভবনে 'অবাধ ভোটাধিকার, প্রার্থী ও পোলিং এজেন্টদের ভূমিকা' শীর্ষক বৈঠকে এ মন্তব্য করেন তিনি।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, কে এলো, কে এলো না তা নিয়ে আমরা ঘামাবো না - যদি ভোটার উপস্থিতি অনেক হয়। ব্যাপক ভোটার উপস্থিত থাকলে, কে এলো, কে এলো না তা বড় কথা না।
তবে সবার অংশগ্রহণ থাকলে ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষণ গণনা এগিয়ে আসছে। আগামী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা থাকায় নভেম্বরেই নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা করার হবে বলে এর আগে কমিশন থেকে জানানো হয়।
ভোটকেন্দ্রে রাজনৈতিক দলগুলোর পোলিং এজেন্ট থাকার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেন, প্রার্থীর এজেন্ট শক্ত থাকলে কারচুপি ঠেকানো সম্ভব। পোলিং এজেন্ট যদি না থাকে, তবে নির্বাচন নিরপেক্ষ হতে পারে না।
সিইসি বলেন, সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমঝোতা হলে আমাদের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হতো, নির্বাচন কমিশনের ওপর চাপ কমতো।
তবে কোনো দলের পক্ষপাতিত্ব করার জন্য দায়িত্ব নেয় নি বলেও জানান কাজী হাবিবুল আউয়াল।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহ নেওয়াজ বলেন, যারা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকবেন, তাদেরকে স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। এজেন্টরা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবেন বলে আশা করি।71/t
বুধবার নির্বাচন ভবনে 'অবাধ ভোটাধিকার, প্রার্থী ও পোলিং এজেন্টদের ভূমিকা' শীর্ষক বৈঠকে এ মন্তব্য করেন তিনি।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, কে এলো, কে এলো না তা নিয়ে আমরা ঘামাবো না - যদি ভোটার উপস্থিতি অনেক হয়। ব্যাপক ভোটার উপস্থিত থাকলে, কে এলো, কে এলো না তা বড় কথা না।
তবে সবার অংশগ্রহণ থাকলে ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষণ গণনা এগিয়ে আসছে। আগামী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা থাকায় নভেম্বরেই নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা করার হবে বলে এর আগে কমিশন থেকে জানানো হয়।
ভোটকেন্দ্রে রাজনৈতিক দলগুলোর পোলিং এজেন্ট থাকার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেন, প্রার্থীর এজেন্ট শক্ত থাকলে কারচুপি ঠেকানো সম্ভব। পোলিং এজেন্ট যদি না থাকে, তবে নির্বাচন নিরপেক্ষ হতে পারে না।
সিইসি বলেন, সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমঝোতা হলে আমাদের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি হতো, নির্বাচন কমিশনের ওপর চাপ কমতো।
তবে কোনো দলের পক্ষপাতিত্ব করার জন্য দায়িত্ব নেয় নি বলেও জানান কাজী হাবিবুল আউয়াল।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহ নেওয়াজ বলেন, যারা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকবেন, তাদেরকে স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। এজেন্টরা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবেন বলে আশা করি।71/t