সাভারে একই পরিবারের তিনজনের খুন হওয়ার ঘটনায় গ্রেপ্তার সাগর একজন ‘সিরিয়াল কিলার’। টাকার জন্য নিহত বাবুলের বাসায় কবিরাজ সেজে ঢুকলেও আশানুরূপ অর্থ না পাওয়ায় তিনজনকে হত্যা করেন তিনি।
৩ বছর আগে ২০০ টাকার জন্য একই পরিবারের চারজনকে হত্যা করেন এই সাগর। সেই মামলায় জেল হাজতে থাকার সময় এক রাজনৈতিক নেতা তাঁকে ব্যবহারের জন্য জামিনের ব্যবস্থা করেন বলেও জানিয়েছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন।
র্যাব জানায়, শনিবার রাত ১০টায় আশুলিয়ার উত্তর গাজীরচট ফকিরবাড়ি মোড় এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে পোশাক শ্রমিক মোক্তারুল হোসেন ওরফে বাবুল, তাঁর স্ত্রী সাহিদা বেগম ও ১২ বছরের ছেলে মেহেদীর রক্তাক্ত ও অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁদের তিনজনকেই গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর সাগর ও তাঁর স্ত্রী ঈশিতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
সংস্থাটি বলছে, শারীরিক দুর্বলতার কথা জেনে সাগর কবিরাজ সেজে ওই বাসাতে ঢুকেছিলেন। মূলত অর্থলোভের কারণেই বাসায় প্রবেশ করেন সাগর। প্রথমে অজ্ঞান করলেও পরে কাঙ্ক্ষিত টাকা না পেয়েই তিনজনকেই খুন করেন।
গ্রেপ্তারকৃত সাগর একজন ‘সিরিয়াল কিলার’ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে খন্দকার আল মঈন জানান, ২০২০ সালে মাত্র ২০০ টাকার জন্য একই পরিবারের চারজনকে খুন করেন এই সাগর। জুন মাসে জামিনে বের হন তিনি।
সাগরের দেওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, কারাগারে থাকা অবস্থায় প্রভাবশালী এক রাজনৈতিক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হয় সাগরের। সেই ব্যক্তিই তাঁর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে খুন করার জন্য সাগরকে জামিনে বের করেন।
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা জেলে থেকেই বিভিন্ন অপকর্ম করার জন্য তাদের অনুসারীদের জেল থেকে জামিনে বের করছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
৩ বছর আগে ২০০ টাকার জন্য একই পরিবারের চারজনকে হত্যা করেন এই সাগর। সেই মামলায় জেল হাজতে থাকার সময় এক রাজনৈতিক নেতা তাঁকে ব্যবহারের জন্য জামিনের ব্যবস্থা করেন বলেও জানিয়েছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন।
র্যাব জানায়, শনিবার রাত ১০টায় আশুলিয়ার উত্তর গাজীরচট ফকিরবাড়ি মোড় এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে পোশাক শ্রমিক মোক্তারুল হোসেন ওরফে বাবুল, তাঁর স্ত্রী সাহিদা বেগম ও ১২ বছরের ছেলে মেহেদীর রক্তাক্ত ও অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁদের তিনজনকেই গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর সাগর ও তাঁর স্ত্রী ঈশিতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
সংস্থাটি বলছে, শারীরিক দুর্বলতার কথা জেনে সাগর কবিরাজ সেজে ওই বাসাতে ঢুকেছিলেন। মূলত অর্থলোভের কারণেই বাসায় প্রবেশ করেন সাগর। প্রথমে অজ্ঞান করলেও পরে কাঙ্ক্ষিত টাকা না পেয়েই তিনজনকেই খুন করেন।
গ্রেপ্তারকৃত সাগর একজন ‘সিরিয়াল কিলার’ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে খন্দকার আল মঈন জানান, ২০২০ সালে মাত্র ২০০ টাকার জন্য একই পরিবারের চারজনকে খুন করেন এই সাগর। জুন মাসে জামিনে বের হন তিনি।
সাগরের দেওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, কারাগারে থাকা অবস্থায় প্রভাবশালী এক রাজনৈতিক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হয় সাগরের। সেই ব্যক্তিই তাঁর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে খুন করার জন্য সাগরকে জামিনে বের করেন।
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা জেলে থেকেই বিভিন্ন অপকর্ম করার জন্য তাদের অনুসারীদের জেল থেকে জামিনে বের করছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।