প্রকৃত বয়স নিয়ে পুরুষরা রাগঢাক না রাখলেও নারীরা রাখেন। কথায় আছেন নারীদের বয়স জিজ্ঞাসা করতে নেই। কেন নারীরা প্রকৃত বয়স বলতে চান না তা নিয়ে দীর্ঘ এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিজনেজ ইনসাইডর। তিন দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের একটি টেলিভিশনে নিউজ প্রেজেন্টার হিসেবে কাজ করেন জুলি ও‘নীল।
কিন্তু গত বছর তার ক্যারিয়ার অন্যদিকে মোড় নেয়। দীর্ঘ সময় ধরে নিউজ প্রেজেন্টার হিসেবে কাজ করেও ২০২২ সালে তিনি একটি অপ্রত্যাশিত ঘটনার মুখোমুখি হন। ওই সময়ে তাকে একজন পুরুষ সহকর্মীর সঙ্গে কাজ করতে দেওয়া হয়। এরপর থেকেই তিনি ওই টেলিভিশনের নিউজ পরিচালকের কাছ থেকে কর্মক্ষমতার বিষয়ে অভিযোগ পান।
এ অভিযোগের পরই তিনি নতুন উদ্দমে কাজ শুরু করেন। কিন্তু তিনি আগে যেভাবে কাজ করেছেন সেভাবে করতে গিয়ে দেখেন সব ঠিকই আছে। এমনকি জুলি ও‘নীল যার কাজ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন তার কাছে গেলে তিনিও কোনো সমস্যা খুঁজে পাননি। তারপরও বসের কাছ থেকে আশানুরূপ উত্তর না পাওয়ায় তার মধ্যে হতাশা বাড়ে।
শেষে সেপ্টেম্বরে তাকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মিটিংয়ে ডাকা হয়। ওই মিটিংয়ে তাকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাজ করার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। জুলি ও’নীল তার সব ধরনের দুর্বলতা খুঁজতে লাগলেন। কিন্তু কোনো ধরনের দুর্বলতা তিনি খুঁজে পাননি। শেষ পর্যন্ত তিনি বুঝতে পারলেন তার বয়সের কারণেই এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে।
তার একজন পুরুষ সহকর্মী তাকে এ বিষয়টি খুঁজে পেতে সহায়তা করেন। হাভার্ড বিজনেস একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ওই গবেষণায় ৯১৩ জন নারীর তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে-বিচার, বিশ্বাস ভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, উচ্চ শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবায় নারী নেতৃত্বের ক্ষেত্রে বৈষম্য রয়েছে। কারণ এসব ক্ষেত্রে নারীদের বয়স বিবেচনায় নেওয়া হয়।
কিন্তু গত বছর তার ক্যারিয়ার অন্যদিকে মোড় নেয়। দীর্ঘ সময় ধরে নিউজ প্রেজেন্টার হিসেবে কাজ করেও ২০২২ সালে তিনি একটি অপ্রত্যাশিত ঘটনার মুখোমুখি হন। ওই সময়ে তাকে একজন পুরুষ সহকর্মীর সঙ্গে কাজ করতে দেওয়া হয়। এরপর থেকেই তিনি ওই টেলিভিশনের নিউজ পরিচালকের কাছ থেকে কর্মক্ষমতার বিষয়ে অভিযোগ পান।
এ অভিযোগের পরই তিনি নতুন উদ্দমে কাজ শুরু করেন। কিন্তু তিনি আগে যেভাবে কাজ করেছেন সেভাবে করতে গিয়ে দেখেন সব ঠিকই আছে। এমনকি জুলি ও‘নীল যার কাজ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন তার কাছে গেলে তিনিও কোনো সমস্যা খুঁজে পাননি। তারপরও বসের কাছ থেকে আশানুরূপ উত্তর না পাওয়ায় তার মধ্যে হতাশা বাড়ে।
শেষে সেপ্টেম্বরে তাকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মিটিংয়ে ডাকা হয়। ওই মিটিংয়ে তাকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাজ করার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। জুলি ও’নীল তার সব ধরনের দুর্বলতা খুঁজতে লাগলেন। কিন্তু কোনো ধরনের দুর্বলতা তিনি খুঁজে পাননি। শেষ পর্যন্ত তিনি বুঝতে পারলেন তার বয়সের কারণেই এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে।
তার একজন পুরুষ সহকর্মী তাকে এ বিষয়টি খুঁজে পেতে সহায়তা করেন। হাভার্ড বিজনেস একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ওই গবেষণায় ৯১৩ জন নারীর তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে-বিচার, বিশ্বাস ভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, উচ্চ শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবায় নারী নেতৃত্বের ক্ষেত্রে বৈষম্য রয়েছে। কারণ এসব ক্ষেত্রে নারীদের বয়স বিবেচনায় নেওয়া হয়।