ডলার কারসাজিতে জড়িত ব্যাংকগুলোকে জরিমানা করা শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই মধ্যে জরিমানা করা হয়েছে ১০ ব্যাংককে। নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি মূল্যে আমদানিকারকের কাছে ডলার বিক্রির অপরাধে বেসরকারি খাতের ১০ ব্যাংককের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানকে এই জরিমানা করা হয়েছে।
ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১০৯ এর ৭ ধারা অনুযায়ী, তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। বেশি দামে ডলার বিক্রি করার অভিযোগে বেসরকারি খাতের ১০ ব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গত মাসে চিঠি দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এসব ব্যাংকের ট্রেজারি-প্রধানকে জরিমানা করার প্রক্রিয়া শুরু করে।
ডলার বেচাকেনায় কারসাজিতে জড়িত ১০ ব্যাংকের মধ্যে প্রচলিত ধারার ৭টি ও ইসলামি ধারার ৩টি ব্যাংক রয়েছে জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক।
অন্যদিকে, দেশের ডলার বাজারের অস্থিরতা এখন চরম স্থবিরতায় রূপ নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, রপ্তানিকারক, মানি চেঞ্জার্স, খোলাবাজার সর্বত্রই চলছে স্থবিরতা। সংকট প্রকট আকার ধারণ করায় কেউ এখন ডলার ছাড়ছে না।
ডলার ছেড়ে দিলে প্রয়োজনে আবার পাওয়া যাবে কিনা-এমন শঙ্কা অনেকেরই। তারা এখন ডলার ধরে রাখতে চাচ্ছে। যে কারণে বাজারে ডলারের লেনদেন কমে গেছে। এতে ডলারের সংকট সর্বত্রই আরও প্রকট হচ্ছে। আমদানির এলসি খোলা যাচ্ছে না। ফলে অর্থনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভের ক্ষয় রোধ করতে ডলার বিক্রি কমিয়ে দিয়েছে। এতে বাজারে সংকট আরও বেড়েছে। ব্যাংকগুলো এখন আমদানির ও বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের জন্য চাহিদা অনুযায়ী ডলার পাচ্ছে না। ফলে অনেক দায়দেনা স্থগিত রাখতে হচ্ছে।
এতে একে সুদ যেমন বাড়ছে, উপরন্তু আরোপিত হচ্ছে দণ্ড সুদ। এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববাজারে দেশের দুর্নাম হচ্ছে। অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য বিদেশি ব্যাংকগুলো এখন এলসি কমিশনের ওপর আরোপ করছে বাড়তি প্রিমিয়াম। এতে আমদানি খরচও বাড়ছে। ডেস্ক রিপোর্ট।
ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১০৯ এর ৭ ধারা অনুযায়ী, তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। বেশি দামে ডলার বিক্রি করার অভিযোগে বেসরকারি খাতের ১০ ব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গত মাসে চিঠি দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এসব ব্যাংকের ট্রেজারি-প্রধানকে জরিমানা করার প্রক্রিয়া শুরু করে।
ডলার বেচাকেনায় কারসাজিতে জড়িত ১০ ব্যাংকের মধ্যে প্রচলিত ধারার ৭টি ও ইসলামি ধারার ৩টি ব্যাংক রয়েছে জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক।
অন্যদিকে, দেশের ডলার বাজারের অস্থিরতা এখন চরম স্থবিরতায় রূপ নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, রপ্তানিকারক, মানি চেঞ্জার্স, খোলাবাজার সর্বত্রই চলছে স্থবিরতা। সংকট প্রকট আকার ধারণ করায় কেউ এখন ডলার ছাড়ছে না।
ডলার ছেড়ে দিলে প্রয়োজনে আবার পাওয়া যাবে কিনা-এমন শঙ্কা অনেকেরই। তারা এখন ডলার ধরে রাখতে চাচ্ছে। যে কারণে বাজারে ডলারের লেনদেন কমে গেছে। এতে ডলারের সংকট সর্বত্রই আরও প্রকট হচ্ছে। আমদানির এলসি খোলা যাচ্ছে না। ফলে অর্থনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভের ক্ষয় রোধ করতে ডলার বিক্রি কমিয়ে দিয়েছে। এতে বাজারে সংকট আরও বেড়েছে। ব্যাংকগুলো এখন আমদানির ও বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের জন্য চাহিদা অনুযায়ী ডলার পাচ্ছে না। ফলে অনেক দায়দেনা স্থগিত রাখতে হচ্ছে।
এতে একে সুদ যেমন বাড়ছে, উপরন্তু আরোপিত হচ্ছে দণ্ড সুদ। এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববাজারে দেশের দুর্নাম হচ্ছে। অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য বিদেশি ব্যাংকগুলো এখন এলসি কমিশনের ওপর আরোপ করছে বাড়তি প্রিমিয়াম। এতে আমদানি খরচও বাড়ছে। ডেস্ক রিপোর্ট।