গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসা নীতি কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সোমবার একথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। এদিকে, ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে এ সময় ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।
বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসা নীতি কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সোমবার একথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। এদিকে, ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে এ সময় ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।
বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসা নীতি কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সোমবার একথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। এদিকে, ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে এ সময় ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।
বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসা নীতি কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সোমবার একথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। এদিকে, ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে এ সময় ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।
বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।
বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। এদিকে, ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে এ সময় ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।
বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসা নীতি কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সোমবার একথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। এদিকে, ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে এ সময় ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।
বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসা নীতি কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সোমবার একথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। এদিকে, ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে এ সময় ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।
বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসা নীতি কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সোমবার একথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে।
তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। এদিকে, ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে এ সময় ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।
বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।