ঝিনাইদহ থেকে খুলনা অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চের উদ্বোধন করেছেন জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে ওই কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জেলা বিএনপি।
এতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান, জেলা বিএনপির সভাপতি এমএ মজিদসহ কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে দেশ চলতে পারে না।
কারও রাজত্ব কায়েম করার জন্য দেশ স্বাধীন করা হয়নি। দেশ হীরক রাজার দেশে পরিণত হয়েছে। রশি ধরে টান দেয়ার সময় এসেছে। তাই জনগণের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, রশি ধরে মারো টান রাজা হবে খান খান।
দেশ থেকে যে টাকা পাচার হয়েছে সময় হলে তা পায় পায় করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে দুপুর ১২টায় ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গার নেতা-কর্মীরা রোডমার্চে যোগ দিয়ে মাগুরা হয়ে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।c/24
এতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান, জেলা বিএনপির সভাপতি এমএ মজিদসহ কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে দেশ চলতে পারে না।
কারও রাজত্ব কায়েম করার জন্য দেশ স্বাধীন করা হয়নি। দেশ হীরক রাজার দেশে পরিণত হয়েছে। রশি ধরে টান দেয়ার সময় এসেছে। তাই জনগণের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, রশি ধরে মারো টান রাজা হবে খান খান।
দেশ থেকে যে টাকা পাচার হয়েছে সময় হলে তা পায় পায় করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে দুপুর ১২টায় ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গার নেতা-কর্মীরা রোডমার্চে যোগ দিয়ে মাগুরা হয়ে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।c/24