উন্নত চিকিৎসার অভাবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জীবন বিপন্ন হলে, তার দায় সরকারকে নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর আবদুল্লাহপুরে বিএনপির এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানবিক কারণে খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হোক। উন্নত চিকিৎসার অভাবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জীবন বিপন্ন হলে তার দায় সরকারকে নিতে হবে।’
ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার তাঁকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়।
এর আগেও চিকিৎসকের পরামর্শে গত রোববার তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়েছিল। ৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা, লিভারসিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। এ ছাড়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতা রয়েছে তাঁর।
এরই মধ্যে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি। গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তাঁর হৃদযন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়। ফের সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকেফের সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে সর্বশেষ গত ৯ আগস্ট শারীরিক অসুস্থতার কারণে আবারও রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া।
এরপর থেকে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আব্দুল্লাহপুরের সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল চিকিৎসাধীন দলীয় প্রধান খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। হাসপাতালের সিসিইউতে থাকা বিএনপি প্রধান গুরুতর অসুস্থ বলেও জানান তিনি। ফখরুল বলেন, ‘সারাজীবন তিনি দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে মানবিক কারণে হলেও উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর অনুমতি দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।’ c/24
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানবিক কারণে খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হোক। উন্নত চিকিৎসার অভাবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জীবন বিপন্ন হলে তার দায় সরকারকে নিতে হবে।’
ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার তাঁকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়।
এর আগেও চিকিৎসকের পরামর্শে গত রোববার তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়েছিল। ৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা, লিভারসিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। এ ছাড়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতা রয়েছে তাঁর।
এরই মধ্যে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি। গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তাঁর হৃদযন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়। ফের সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকেফের সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে সর্বশেষ গত ৯ আগস্ট শারীরিক অসুস্থতার কারণে আবারও রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া।
এরপর থেকে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আব্দুল্লাহপুরের সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল চিকিৎসাধীন দলীয় প্রধান খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। হাসপাতালের সিসিইউতে থাকা বিএনপি প্রধান গুরুতর অসুস্থ বলেও জানান তিনি। ফখরুল বলেন, ‘সারাজীবন তিনি দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে মানবিক কারণে হলেও উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর অনুমতি দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।’ c/24