টলিউডের ‘মিষ্টি নায়িকা’ বলা হয় ঋতাভরী চক্রবর্তীকে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হঠাত তিনি চমকে দিলেন সবাইকে। জানালেন, মা হতে চলেছেন এই তিনি। বিবাহবিচ্ছেদের পর নুসরাত জাহানের মা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসার পরেও এই একই আলোচনা শুরু হয়েছিল। প্রশ্ন উঠেছিল নুসরাতের সন্তানের বাবা কে? ঋতাভরীর এই ঘোষণার পরেও উঠছে এমনই সব প্রশ্ন ঘুরছে সবার মনে।
অনেকেই আবার ‘স্বামী’ শব্দটি দেখে বিভ্রান্ত হয়েছেন। কখন কাকে বিয়ে করলেন ঋতাভরী? আজ ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘আমি এবং আমার স্বামী আজ অনেক খুশি। আমরা যৌথভাবে ঘোষণা করছি, আমি মা হতে চলেছি। আপনাদের আশীর্বাদ এবং ভালবাসা একান্ত কাম্য।’ চিকিৎসক তথাগত চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন তিনি।
বিয়ের কথাও চলছিল তাদের। নিজের মুখে সেকথা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন নায়িকা। কিন্তু তারপরেই রটে যায় বিচ্ছেদ হয়ে তাদের। যদিও এই রটনা নিয়ে নিয়ে মুখ খুলেছিলেন দুজনেই সেই সময়। তথাগত এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত সম্পর্কের বিষয়ে আমার পরিবারের মতামতের খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমার পরিবার খোলা মনের।
যেখানে আমাদের প্রত্যেকের অধিকার আছে নিজেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার। এবং আমাদের ব্যক্তিগত সম্পর্কে কেউ হস্তক্ষেপও করে না। ঋতাভরীকে আমাদের পরিবারের সকলে ভালোবাসে। আমরা শান্তিতে আমাদের ব্যক্তিগত জীবনযাপন করছি। দয়া করে আমাদের একা ছেড়ে দিন।’ আর তথাগতর পোস্ট শেয়ার করে ঋতাভরী লিখেছিলেন, সব সংবাদদাতাদের কাছে অনুরোধ একটু সঠিক খবর দিন আর হলুদ সাংবাদিকতা বন্ধ করুন। বেশি ক্লিক পাওয়ার জন্য যা ইচ্ছে লিখে দেবেন না।
অনেকেই আবার ‘স্বামী’ শব্দটি দেখে বিভ্রান্ত হয়েছেন। কখন কাকে বিয়ে করলেন ঋতাভরী? আজ ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘আমি এবং আমার স্বামী আজ অনেক খুশি। আমরা যৌথভাবে ঘোষণা করছি, আমি মা হতে চলেছি। আপনাদের আশীর্বাদ এবং ভালবাসা একান্ত কাম্য।’ চিকিৎসক তথাগত চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন তিনি।
বিয়ের কথাও চলছিল তাদের। নিজের মুখে সেকথা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন নায়িকা। কিন্তু তারপরেই রটে যায় বিচ্ছেদ হয়ে তাদের। যদিও এই রটনা নিয়ে নিয়ে মুখ খুলেছিলেন দুজনেই সেই সময়। তথাগত এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত সম্পর্কের বিষয়ে আমার পরিবারের মতামতের খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমার পরিবার খোলা মনের।
যেখানে আমাদের প্রত্যেকের অধিকার আছে নিজেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার। এবং আমাদের ব্যক্তিগত সম্পর্কে কেউ হস্তক্ষেপও করে না। ঋতাভরীকে আমাদের পরিবারের সকলে ভালোবাসে। আমরা শান্তিতে আমাদের ব্যক্তিগত জীবনযাপন করছি। দয়া করে আমাদের একা ছেড়ে দিন।’ আর তথাগতর পোস্ট শেয়ার করে ঋতাভরী লিখেছিলেন, সব সংবাদদাতাদের কাছে অনুরোধ একটু সঠিক খবর দিন আর হলুদ সাংবাদিকতা বন্ধ করুন। বেশি ক্লিক পাওয়ার জন্য যা ইচ্ছে লিখে দেবেন না।