নদী খেয়ে ফেলছে প্রভাবশালীরা। নদী রক্ষায় আন্দোলন, নানা আলোচনা, এরপর ঘটা করে কিছু অভিযান। কিন্তু ক্ষয়ে যাওয়া নদী আর পুরনো রূপে ফিরতে পারছে না।
অথচ নদী না বাঁচলে মারাত্মক প্রভাব মানুষের জীবন ও জীববৈচিত্রে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ নদীর একটি কর্ণফূলী । নদী পাড়ের এলাকা চট্টগ্রামের বাদলপুরা। হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ অনুযায়ী, ২০০৯ সালেও এলাকাটি ছিল নদীর অংশ ।
কিন্তু২০১১ সাল থেকে শুরু হয় দখলের প্রক্রিয়া । ধীরে ধীরে পাড়ের একাংশ গ্রাস করে জাহাজ তৈরির কারখানা নির্মাণ শুরু হয়। একইভাবে গত ১৫ বছরে দখলের কারণে পরিবর্তন এসেছে আমানত শাহ ব্রিজের পাশের ফিশারি ঘাটেও।
নদী পাড়ে দখলের পরের অংশে অবশ্য এখন পার্ক নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে। দেশের অন্যান্য নদ-নদীর অবস্থাও কী এর চেয়ে খুব বেশি আলাদা ? ভিন্ন ভিন্ন কায়দায় কোথাও দখল আবার কোথাও দুষণে মূমূর্ষ দেশের বেশিরভাগ নদ নদী, খাল ও জলাশয়।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের তথ্য মতে, সারাদেশে নদীর দখলদার প্রায় ৫৭ হাজার। নদী রক্ষায় বিআইডব্লিউটিএর কিছু উদ্যোগ প্রশংসা কুড়ালেও সারদেশে এর প্রভাব খুবই সীমিত।
at/new
অথচ নদী না বাঁচলে মারাত্মক প্রভাব মানুষের জীবন ও জীববৈচিত্রে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ নদীর একটি কর্ণফূলী । নদী পাড়ের এলাকা চট্টগ্রামের বাদলপুরা। হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ অনুযায়ী, ২০০৯ সালেও এলাকাটি ছিল নদীর অংশ ।
কিন্তু২০১১ সাল থেকে শুরু হয় দখলের প্রক্রিয়া । ধীরে ধীরে পাড়ের একাংশ গ্রাস করে জাহাজ তৈরির কারখানা নির্মাণ শুরু হয়। একইভাবে গত ১৫ বছরে দখলের কারণে পরিবর্তন এসেছে আমানত শাহ ব্রিজের পাশের ফিশারি ঘাটেও।
নদী পাড়ে দখলের পরের অংশে অবশ্য এখন পার্ক নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে। দেশের অন্যান্য নদ-নদীর অবস্থাও কী এর চেয়ে খুব বেশি আলাদা ? ভিন্ন ভিন্ন কায়দায় কোথাও দখল আবার কোথাও দুষণে মূমূর্ষ দেশের বেশিরভাগ নদ নদী, খাল ও জলাশয়।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের তথ্য মতে, সারাদেশে নদীর দখলদার প্রায় ৫৭ হাজার। নদী রক্ষায় বিআইডব্লিউটিএর কিছু উদ্যোগ প্রশংসা কুড়ালেও সারদেশে এর প্রভাব খুবই সীমিত।
at/new