হয়রানির আরেক নাম বিআরটিএ। আর ড্রাইভিং লাইসেন্স মানেই যেন ভোগান্তি! দালালদের দৌরাত্ম্যে অসহায় মানুষ। চট্টগ্রামের বাংলাদেশে রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি- বিআরটিএ কার্যালয়ে এটিএন নিউজের ক্যামেরা দেখেই দৌড়ে পালান এই দালাল। এই চিত্র প্রায় সবখানেই। ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে বিআরটিএ-তে ভোগান্তির শেষ নেই। দিনের পর দিন ধর্না। আর দালালের দৌরাত্ম্য তো আছেই। বিআরটিএ লাইসেন্সের জন্য ২০১৯ সালে যারা আবেদন করেছেন তাদেরকে কর্তৃপক্ষ ধরিয়ে দিয়েছে একটি স্লিপ। এখন সেই স্লিপই হয়রানির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের।
স্লিপ দেখার পরও মামলা দিচ্ছেন ট্রাফিক পুলিশ। এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে গাড়ি প্রতি গুনতে হচ্ছে পাঁচশ থেকে হাজার টাকার জরিমানা। বগুড়া বিআরটিএ-তে দালালদের দৌরাত্ম্যে অসহায় সাধারণ মানুষ। কাউকে যেন এই প্রতিষ্ঠানটি তোয়াক্কা করে না।
এখানে সবচেয়ে বেশি হয়রানি শিকার হন যারা যানবাহন রেজিস্ট্রেশন করতে আসেন। মাসের পর মাস ঘুরেও তারা রেজিস্ট্রেশন মেলে না। পাবনার চিত্রও একই। নানা অজুহাতে ঘোরানো, কারিগরি ত্রুটির কথা বলে কাজ আটকে রাখাসহ নানা অভিযোগ সেবা গ্রহীতাদের। দালাল না ধরলে কাজ হয় না। রংপুরে বিআরটিএতে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে চরম ভোগান্তি। বারবার ফি বাড়ানোর কারণে লাইসেন্স এবং রেজিস্ট্রেশন করতে দিশেহারা মানুষ। যদিও বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের দাবি, তার অফিসে দুর্নীতির তেমন সুযোগ নেই। নেত্রকোনা বিআরটিএ সেবা কার্যক্রম নিয়ে বিস্তর অভিযোগ থাকলেও এখানকার কর্মকর্তাদেরও দাবি, এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তবে সার্ভার সমস্যার কথা স্বীকার করেন তারা। প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য ও ছবিতে ডেস্ক রিপোর্ট : জিনিয়া ইসলাম, এটি/ন
স্লিপ দেখার পরও মামলা দিচ্ছেন ট্রাফিক পুলিশ। এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে গাড়ি প্রতি গুনতে হচ্ছে পাঁচশ থেকে হাজার টাকার জরিমানা। বগুড়া বিআরটিএ-তে দালালদের দৌরাত্ম্যে অসহায় সাধারণ মানুষ। কাউকে যেন এই প্রতিষ্ঠানটি তোয়াক্কা করে না।
এখানে সবচেয়ে বেশি হয়রানি শিকার হন যারা যানবাহন রেজিস্ট্রেশন করতে আসেন। মাসের পর মাস ঘুরেও তারা রেজিস্ট্রেশন মেলে না। পাবনার চিত্রও একই। নানা অজুহাতে ঘোরানো, কারিগরি ত্রুটির কথা বলে কাজ আটকে রাখাসহ নানা অভিযোগ সেবা গ্রহীতাদের। দালাল না ধরলে কাজ হয় না। রংপুরে বিআরটিএতে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে চরম ভোগান্তি। বারবার ফি বাড়ানোর কারণে লাইসেন্স এবং রেজিস্ট্রেশন করতে দিশেহারা মানুষ। যদিও বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের দাবি, তার অফিসে দুর্নীতির তেমন সুযোগ নেই। নেত্রকোনা বিআরটিএ সেবা কার্যক্রম নিয়ে বিস্তর অভিযোগ থাকলেও এখানকার কর্মকর্তাদেরও দাবি, এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তবে সার্ভার সমস্যার কথা স্বীকার করেন তারা। প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য ও ছবিতে ডেস্ক রিপোর্ট : জিনিয়া ইসলাম, এটি/ন