এডিসি হারুনকাণ্ডে যাকে নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত সেই এডিসি সানজিদার সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন উঠে এসেছে। স্বামী রাষ্ট্রপতির এপিএস হওয়া সত্ত্বেও এডিসি হারুনকে দিয়ে কেন ডাক্তার ম্যানেজ করা লাগল সানজিদার, এই প্রশ্ন এখন মুখে মুখে।
এই দুই পুলিশ কর্মকর্তার সম্পর্ক নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চর্চা অব্যাহত রয়েছে। এডিসি হারুনের সঙ্গে সানজিদার আগে বিয়ে হয়েছিল বলেও গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।
শুধু তাই নয়, বর-কনে সাজে হারুন ও অন্য একজন নারীর একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরপাক খাচ্ছে। ছবির ওই নারীকে সানজিদা বানানোর চেষ্টা করছেন কেউ কেউ।
এ প্রসঙ্গে শনিবার যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেন সানজিদার বড়বোন হোসনে আরা কামনা।
এ সময় তিনি বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে জানিয়েছেন তিনি।
সানজিদার স্কুলশিক্ষিকা বড়বোন বলেন, চলতি বছরের শুরুর দিকে সানজিদা ঢাকায় বদলি হন। সানজিদার বিয়ে হয়েছে রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুনের সঙ্গে। এডিসি হারুন তার কলিগ (সহকর্মী) মাত্র। তার সঙ্গে সানজিদার বিয়ে হয়নি। বিয়ে না হলে তো ছাড়াছাড়িরও প্রশ্ন নেই। সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই অপপ্রচারে তারা বিব্রতবোধ করছেন বলে তিনি জানান।
তবে সানজিদার এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মামুনের সঙ্গে বিয়েতে তার মত ছিল না। পারিবারিক সিদ্ধান্তে এই বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পর থেকে মামুনের সঙ্গে সানজিদার সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিল না।
সানজিদার পারিবারিক সূত্র জানায়, টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের বিলডগা গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত এম হোসেন আলীর সন্তান সানজিদা আফরিন নিপা। তার বাবা প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পরবর্তী সময়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন।
পাশাপাশি তিনি উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়ন পরিষদের সাতবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হোসেন আলী দীর্ঘদিন গোপালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
তার চার মেয়ের মধ্যে সানজিদা আফরিন নিপা তৃতীয়। বড় মেয়ে সরকারি পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। দ্বিতীয় মেয়ে একজন চিকিৎসক। ছোট মেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা।
পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) সানজিদা আফরিন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) হিসেবে কর্মরত।
সানজিদা ৩১তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেন। ২০১৬ সালের ৫ মে থেকে ২০২১ সালের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চে ছিলেন তিনি। এর পর ২০২১ সালের ৬ মে থেকে ২০২২ সালের ৭ নভেম্বর পর্যন্ত গাজীপুর সদর সার্কেলে এএসপি হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর তিনি ডিএমপিতে যোগ দেন।jugan/or
এই দুই পুলিশ কর্মকর্তার সম্পর্ক নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চর্চা অব্যাহত রয়েছে। এডিসি হারুনের সঙ্গে সানজিদার আগে বিয়ে হয়েছিল বলেও গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।
শুধু তাই নয়, বর-কনে সাজে হারুন ও অন্য একজন নারীর একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরপাক খাচ্ছে। ছবির ওই নারীকে সানজিদা বানানোর চেষ্টা করছেন কেউ কেউ।
এ প্রসঙ্গে শনিবার যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেন সানজিদার বড়বোন হোসনে আরা কামনা।
এ সময় তিনি বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে জানিয়েছেন তিনি।
সানজিদার স্কুলশিক্ষিকা বড়বোন বলেন, চলতি বছরের শুরুর দিকে সানজিদা ঢাকায় বদলি হন। সানজিদার বিয়ে হয়েছে রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুনের সঙ্গে। এডিসি হারুন তার কলিগ (সহকর্মী) মাত্র। তার সঙ্গে সানজিদার বিয়ে হয়নি। বিয়ে না হলে তো ছাড়াছাড়িরও প্রশ্ন নেই। সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই অপপ্রচারে তারা বিব্রতবোধ করছেন বলে তিনি জানান।
তবে সানজিদার এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মামুনের সঙ্গে বিয়েতে তার মত ছিল না। পারিবারিক সিদ্ধান্তে এই বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পর থেকে মামুনের সঙ্গে সানজিদার সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিল না।
সানজিদার পারিবারিক সূত্র জানায়, টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের বিলডগা গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত এম হোসেন আলীর সন্তান সানজিদা আফরিন নিপা। তার বাবা প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পরবর্তী সময়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন।
পাশাপাশি তিনি উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়ন পরিষদের সাতবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হোসেন আলী দীর্ঘদিন গোপালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
তার চার মেয়ের মধ্যে সানজিদা আফরিন নিপা তৃতীয়। বড় মেয়ে সরকারি পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। দ্বিতীয় মেয়ে একজন চিকিৎসক। ছোট মেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা।
পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) সানজিদা আফরিন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) হিসেবে কর্মরত।
সানজিদা ৩১তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেন। ২০১৬ সালের ৫ মে থেকে ২০২১ সালের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চে ছিলেন তিনি। এর পর ২০২১ সালের ৬ মে থেকে ২০২২ সালের ৭ নভেম্বর পর্যন্ত গাজীপুর সদর সার্কেলে এএসপি হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর তিনি ডিএমপিতে যোগ দেন।jugan/or