গ্রাহকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে ২০২২ সালে এক নির্দেশিকায় ৩, ৭, ১৫, ৩০ এবং আনলিমিটেড মেয়াদে মোবাইল অপারেটরদের জন্য সবোর্চ্চ ৯৫টি ডাটা প্যাকেজ নির্ধারণ করে দেয় বিটিআরসি।
এরপর চলতি বছরের ৩০ মে প্যাকেজ ও ডাটার মূল্য সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় গ্রাহক জরিপের ফলাফল তুলে ধরে বিটিআরসি। জরিপে অংশ নেয়া এক হাজার ৬০০ ডাটা ব্যবহারকারীর ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ বিদ্যমান পাঁচটি মেয়াদ বহাল রাখার পক্ষে মত দেয়। অপর দিকে ৫২ দশমিক ৯ শতাংশ গ্রাহক চান ৭, ৩০ ও আনলিমিটেড মেয়াদের প্যাকেজ। সেই অনুযায়ী ৩ ও ১৫ দিনের মেয়াদ বাতিল করা হয়।
গত ৩ সেপ্টেম্বর মোবাইল ফোনের ডাটা প্যাকেজ নিয়ে নতুন একটি নির্দেশিকা চূড়ান্ত করে বিটিআরসি। নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী, ৭, ৩০ ও আনলিমিটেড মেয়াদে প্যাকেজের সংখ্যা কমে দাঁড়াবে সর্বোচ্চ ৪০টি। আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে যা কার্যকর হবে। নতুন নির্দেশিকা নিয়ে এরইমধ্যে আপত্তি তুলেছেন গ্রাহকরা।
আরও পড়ুন: স্টারলিঙ্ক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা কী, কীভাবে কাজ করে, খরচ কেমন
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বলছে, গ্রাহক অতিরিক্ত প্যাকেজে বিভ্রান্ত হন। তাদের চাওয়াতেই নেয়া হচ্ছে এমন সিদ্ধান্ত।
বিটিআরসির জরিপের ফলাফলের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করছে বড় দুই অপারেটর রবি ও বাংলালিংক। অপারেটরদের সূত্র বলছে, দেশে গ্রাহকদের গড়ে ৬৯ দশমিক ২৩ শতাংশ ৩ দিনের মেয়াদ ব্যবহার করেন। ৩ দশমিক ৮২ শতাংশের পছন্দ ১৫ দিনের মেয়াদ। এ অবস্থায় অপারেটর দুটি বলছে, নতুন সিদ্ধান্তে গ্রাহক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে। বাড়বে ডাটার খরচ।
তাদের দাবি, ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে গ্রাহককে একই ধরনের ৪-৫টি প্যাকেজ দেয়া হয়। ফলে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই।
এদিকে, নতুন ডাটা প্যাকেজ নির্দেশিকার বিষয়ে রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করবে বিটিআরসি। তার আগে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
গ্রাহকদের ডাটা প্যাকেজ ব্যবহারের চিত্র:
ডাটা প্যাকেজ মেয়াদ ব্যবহারকারী সংখ্যা (শতাংশ)
৩ দিনের মেয়াদ ৬৯ দশমিক ২৩ শতাংশ
৭ দিনের মেয়াদ ১৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ
১৫ দিনের মেয়াদ ৩ দশমিক ৮২ শতাংশ
৩০ দিনের মেয়াদ ১০ দশমিক ১১ শতাংশ
সূত্র: মোবাইল অপারেটর,সম/টি
এরপর চলতি বছরের ৩০ মে প্যাকেজ ও ডাটার মূল্য সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় গ্রাহক জরিপের ফলাফল তুলে ধরে বিটিআরসি। জরিপে অংশ নেয়া এক হাজার ৬০০ ডাটা ব্যবহারকারীর ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ বিদ্যমান পাঁচটি মেয়াদ বহাল রাখার পক্ষে মত দেয়। অপর দিকে ৫২ দশমিক ৯ শতাংশ গ্রাহক চান ৭, ৩০ ও আনলিমিটেড মেয়াদের প্যাকেজ। সেই অনুযায়ী ৩ ও ১৫ দিনের মেয়াদ বাতিল করা হয়।
গত ৩ সেপ্টেম্বর মোবাইল ফোনের ডাটা প্যাকেজ নিয়ে নতুন একটি নির্দেশিকা চূড়ান্ত করে বিটিআরসি। নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী, ৭, ৩০ ও আনলিমিটেড মেয়াদে প্যাকেজের সংখ্যা কমে দাঁড়াবে সর্বোচ্চ ৪০টি। আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে যা কার্যকর হবে। নতুন নির্দেশিকা নিয়ে এরইমধ্যে আপত্তি তুলেছেন গ্রাহকরা।
আরও পড়ুন: স্টারলিঙ্ক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা কী, কীভাবে কাজ করে, খরচ কেমন
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বলছে, গ্রাহক অতিরিক্ত প্যাকেজে বিভ্রান্ত হন। তাদের চাওয়াতেই নেয়া হচ্ছে এমন সিদ্ধান্ত।
বিটিআরসির জরিপের ফলাফলের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করছে বড় দুই অপারেটর রবি ও বাংলালিংক। অপারেটরদের সূত্র বলছে, দেশে গ্রাহকদের গড়ে ৬৯ দশমিক ২৩ শতাংশ ৩ দিনের মেয়াদ ব্যবহার করেন। ৩ দশমিক ৮২ শতাংশের পছন্দ ১৫ দিনের মেয়াদ। এ অবস্থায় অপারেটর দুটি বলছে, নতুন সিদ্ধান্তে গ্রাহক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে। বাড়বে ডাটার খরচ।
তাদের দাবি, ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে গ্রাহককে একই ধরনের ৪-৫টি প্যাকেজ দেয়া হয়। ফলে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই।
এদিকে, নতুন ডাটা প্যাকেজ নির্দেশিকার বিষয়ে রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করবে বিটিআরসি। তার আগে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
গ্রাহকদের ডাটা প্যাকেজ ব্যবহারের চিত্র:
ডাটা প্যাকেজ মেয়াদ ব্যবহারকারী সংখ্যা (শতাংশ)
৩ দিনের মেয়াদ ৬৯ দশমিক ২৩ শতাংশ
৭ দিনের মেয়াদ ১৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ
১৫ দিনের মেয়াদ ৩ দশমিক ৮২ শতাংশ
৩০ দিনের মেয়াদ ১০ দশমিক ১১ শতাংশ
সূত্র: মোবাইল অপারেটর,সম/টি