শুভমন গিল ছাড়া ভারতীয় ক্রিকেটারদের বাপান্ত শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। নেটিজেনরা তুলোধুনা করছে ভারতীয় ক্রিকেটারদের। এক নেটিজেন লিখেছে- বাংলাদেশের টাইগারদের সামনে ভারতীয় ক্রিকেটাররা নেংটি ইঁদুরে পরিণত হয়েছিল। বাংলাদেশের ৮ উইকেটে করা ২৬৫ রানের জবাবে ভারত ২৫৯ রানে সকলে আউট হয়ে যায়। শুভমন গিলের ১৩৩ বলে ৮টি বাউন্ডারি ও পাঁচটি ওভার বাউন্ডারির সাহায্যে করা ১২১ রানের ইনিংসটি বৃথা যায়। এগারো বছর আগে এই এশিয়া কাপের আসরে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শচীন টেন্ডুলকার সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি। শুভমন গিলও পারলেন না। বিশিষ্ট ক্রিকেট লেখক বিক্রন্ত গুপ্ত তার ইউটিউব চ্যানেলে রোহিত শর্মার সমালোচনা করে বলেছেন-রোহিত সম্ভবত ভুলে গিয়েছিলেন এটি টি টোয়েন্টি ম্যাচ নয়। কেন তিলক ভারমাকে খেলানোর ঝুঁকি নেয়া হয়েছিল?
গিল ছাড়া বাকি ব্যাটারদের অবদান কী? মানছি বিরাট কোহলি খেলেননি। কিন্তু অন্য ব্যাটাররা তো ছিলেন।
তানজিম সাকিবের মতো একজন আনকোরা বোলার দাপটের সঙ্গে বল করলো। মেহেদী মিরাজের স্পিন খেলতেই পারলেন না তথাকথিত তারকারা- এই ব্যার্থতার দায় কে নেবে?
জিঞ্জার স্পোর্টস নামের অপর একটি চ্যানেল- ভারতীয় দলের গা ছাড়া আচরণের নিন্দা করেছে। তাদের বক্তব্য- ফাইনালে তো উঠেই গেছি- এই মানসিকতায় ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে ক্যাজুয়াল অ্যাপ্রোচ এনে দিয়েছিলো। অবিনাশ আরিয়ান নামের এক ক্রিকেট সমালোচক বলেছেন- বাংলাদেশ আগেই ছিটকে গেছে এশিয়া কাপ থেকে। কিন্তু, ওদের মানসিকতার ছিটে ফোঁটা যদি ভারতীয়দের মধ্যে থাকতো! টাইমস অব ইন্ডিয়া শিরোনাম করেছে- ইন্ডিয়াস বেঞ্চ স্ট্রেংথ ফেলস বাংলাদেশ টেস্ট। তাদের আরও একটি সাব হেড- হাউ বাংলাদেশ ইকড কাট আ সিক্স রান উইন ওভার ইন্ডিয়া। সংবাদ প্রতিদিন-এর শিরোনামে আক্ষেপ ঝড়ে পড়েছে - গিলের দুরন্ত শতরান, রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ভারত বধ বাংলাদেশের। আনন্দবাজার পত্রিকা তাদের খেলার পাতায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেটি লিখেছেন প্রাক্তন টেস্ট ক্রিকেটার অশোক মালহত্র। লিখেছেন- এগারো বছর পরে হার, আর কবে দায়িত্ব নেবেন যাদবরা! আনন্দবাজার পত্রিকাতেই রোহিত শর্মার আঙ্গুরফল টক জাতীয় মন্তব্য বেরিয়েছে- তরুণদের পরীক্ষার সামনে দাঁড় করিয়েছিলাম। ওরা ব্যর্থ হলো। একটাই সান্ত্বনা - শুভমন গিলের সেঞ্চুরি।
গিল ছাড়া বাকি ব্যাটারদের অবদান কী? মানছি বিরাট কোহলি খেলেননি। কিন্তু অন্য ব্যাটাররা তো ছিলেন।
তানজিম সাকিবের মতো একজন আনকোরা বোলার দাপটের সঙ্গে বল করলো। মেহেদী মিরাজের স্পিন খেলতেই পারলেন না তথাকথিত তারকারা- এই ব্যার্থতার দায় কে নেবে?
জিঞ্জার স্পোর্টস নামের অপর একটি চ্যানেল- ভারতীয় দলের গা ছাড়া আচরণের নিন্দা করেছে। তাদের বক্তব্য- ফাইনালে তো উঠেই গেছি- এই মানসিকতায় ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে ক্যাজুয়াল অ্যাপ্রোচ এনে দিয়েছিলো। অবিনাশ আরিয়ান নামের এক ক্রিকেট সমালোচক বলেছেন- বাংলাদেশ আগেই ছিটকে গেছে এশিয়া কাপ থেকে। কিন্তু, ওদের মানসিকতার ছিটে ফোঁটা যদি ভারতীয়দের মধ্যে থাকতো! টাইমস অব ইন্ডিয়া শিরোনাম করেছে- ইন্ডিয়াস বেঞ্চ স্ট্রেংথ ফেলস বাংলাদেশ টেস্ট। তাদের আরও একটি সাব হেড- হাউ বাংলাদেশ ইকড কাট আ সিক্স রান উইন ওভার ইন্ডিয়া। সংবাদ প্রতিদিন-এর শিরোনামে আক্ষেপ ঝড়ে পড়েছে - গিলের দুরন্ত শতরান, রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ভারত বধ বাংলাদেশের। আনন্দবাজার পত্রিকা তাদের খেলার পাতায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেটি লিখেছেন প্রাক্তন টেস্ট ক্রিকেটার অশোক মালহত্র। লিখেছেন- এগারো বছর পরে হার, আর কবে দায়িত্ব নেবেন যাদবরা! আনন্দবাজার পত্রিকাতেই রোহিত শর্মার আঙ্গুরফল টক জাতীয় মন্তব্য বেরিয়েছে- তরুণদের পরীক্ষার সামনে দাঁড় করিয়েছিলাম। ওরা ব্যর্থ হলো। একটাই সান্ত্বনা - শুভমন গিলের সেঞ্চুরি।