কোন ব্যক্তি ৬০ বিঘার বেশি জমি রাখতে পারবে না। উত্তরাধিকারে কারও ৬০ বিঘার বেশি থাকলে বেশি পরিমাণ জমি সরকার ক্ষতিপূরণ দিয়ে নিয়ে নিতে পারবে বলে �
বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিল, ২০২৩’ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ভূমিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, জাতীয় সংসদে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিল, ২০২৩’ পাস হয়েছে। আপাতত এই আইন অনুসারে কেউ ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক হতে পারবেন না। বঙ্গবন্ধুর আমলে এটা ছিল ১০০ বিঘা।
ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, ভূমি নিয়ে প্রতারণা ও জালিয়াতি করলে সর্বোচ্চ সাজা ৭ বছর। এখন থেকে জালিয়াতি ও প্রতারণা ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
এ সময় তিনি জানান, ভূমি সংক্রান্ত বিষয়ে মামলা ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যেই বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অন্যের জমি নিজের বলে প্রচারণা, তথ্য গোপন করে অন্যের কাছে হস্তান্তর করা এমন অপরাধ ফৌজদারি অপরাধের মধ্যে পড়বে। যার সর্বোচ্চ সাজা ৭ বছর।
সি২৪
বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিল, ২০২৩’ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ভূমিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, জাতীয় সংসদে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিল, ২০২৩’ পাস হয়েছে। আপাতত এই আইন অনুসারে কেউ ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক হতে পারবেন না। বঙ্গবন্ধুর আমলে এটা ছিল ১০০ বিঘা।
ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, ভূমি নিয়ে প্রতারণা ও জালিয়াতি করলে সর্বোচ্চ সাজা ৭ বছর। এখন থেকে জালিয়াতি ও প্রতারণা ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
এ সময় তিনি জানান, ভূমি সংক্রান্ত বিষয়ে মামলা ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যেই বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অন্যের জমি নিজের বলে প্রচারণা, তথ্য গোপন করে অন্যের কাছে হস্তান্তর করা এমন অপরাধ ফৌজদারি অপরাধের মধ্যে পড়বে। যার সর্বোচ্চ সাজা ৭ বছর।
সি২৪