সাময়িক বরখাস্ত এডিসি হারুন অর রশিদকে এবার রংপুর রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মাহাবুব রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে সোমবার জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এডিসি হারুন অর রশিদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
প্রাথমিক তদন্তে নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত থাকার সত্যতা মেলায় এডিসি হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় বলে জানিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।
ডিএমপি কমিশনার বলেছিলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে, রিপোর্ট পেলে জড়িত বাকিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ঘটনায় আপাতত ছাত্রদের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে এটি সামনে এসেছে। এডিসি হারুনকেও মারধর করা হয়েছে, এ বিষয়টি এখনও আমাদের তদন্তে আসেনি। তদন্তে বিষয়টি সামনে এলে পরে বিস্তারিত জানানো যাবে।
প্রসঙ্গত, শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাবির ফজলুল হক হল শাখার সভাপতি আনোয়ার হোসেন এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদকে শাহবাগ থানায় নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।
ছাত্রলীগের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, এডিসি হারুন শনিবার রাতে এক নারীর সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন। সেসময় ওই নারীর স্বামী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান এবং তাদের দুজনকে একসঙ্গে পান।
সেখানে ছাত্রলীগের নেতাদের সঙ্গে এডিসি হারুনের বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে পুলিশ ফোর্স নিয়ে এসে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে মারধর করেন পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদ।
সি২৪
এর আগে সোমবার জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এডিসি হারুন অর রশিদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
প্রাথমিক তদন্তে নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত থাকার সত্যতা মেলায় এডিসি হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় বলে জানিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।
ডিএমপি কমিশনার বলেছিলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে, রিপোর্ট পেলে জড়িত বাকিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ঘটনায় আপাতত ছাত্রদের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে এটি সামনে এসেছে। এডিসি হারুনকেও মারধর করা হয়েছে, এ বিষয়টি এখনও আমাদের তদন্তে আসেনি। তদন্তে বিষয়টি সামনে এলে পরে বিস্তারিত জানানো যাবে।
প্রসঙ্গত, শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাবির ফজলুল হক হল শাখার সভাপতি আনোয়ার হোসেন এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদকে শাহবাগ থানায় নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।
ছাত্রলীগের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, এডিসি হারুন শনিবার রাতে এক নারীর সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন। সেসময় ওই নারীর স্বামী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান এবং তাদের দুজনকে একসঙ্গে পান।
সেখানে ছাত্রলীগের নেতাদের সঙ্গে এডিসি হারুনের বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে পুলিশ ফোর্স নিয়ে এসে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে মারধর করেন পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদ।
সি২৪