ডাইবেটিস একটি ক্রমরূপে শরীরে গ্লুকোজ (প্রধান রক্তশর শক্তির উৎস) নিয়ন্ত্রণ করতে অসমর্থ হওয়া অস্থায়ী বা স্থায়ী অবস্থা, যা রক্তশরে গ্লুকোজের স্তর অতিরিক্ত বৃদ্ধি এনে সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি দুটি প্রধান ধরণে প্রদর্শন করে:
টাইপ ১ ডাইবেটিস: এই ধরণের ডাইবেটিসে, শরীরের ইমিউন সিস্টেম নিজের প্রতি প্রোটিন ইনসুলিন উৎপন্ন করতে অসমর্থ হয়। এটি সাধারণভাবে যৌবনে প্রারম্ভ হয়, এবং রোগীদের দৈহিক ইনসুলিন চিকিৎসা এবং গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের জন্য ইনসুলিন ইনজেকশন দরকার হয়।
টাইপ ২ ডাইবেটিস: এই ধরণের ডাইবেটিসে, শরীরের ইমিউন সিস্টেম ইনসুলিন তৈরি করতে সমর্থ থাকে, তবে শরীরের সেলগুলি ইনসুলিনের সাথে সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেয় না, যা গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা সৃষ্টি করে। টাইপ ২ ডাইবেটিস সাধারণভাবে বয়স্কদের মধ্যে প্রাপ্ত হয়, তবে যৌবনেও হতে পারে। এর লক্ষণ অধিকাংশই অস্তিত্বমুলক খাবার, শারীরিক কার্যক্রম এবং চার্মিক পরিমাণে প্রধান দেখা দেয়, এবং প্রথমে ঔষধ এবং জীবনযাপনের পর ইনসুলিন চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
ডাইবেটিসের নিয়ন্ত্রণ গ্লুকোজ মাত্রা, আপেক্ষিক শৰীরের স্থিতি এবং উপযুক্ত চিকিৎসা দ্বারা সম্ভব হয়। ডাইবেটিসের নিয়ন্ত্রণের অবশ্যই চিকিৎসকের নির্দেশনা মোতাবেক হওয়া উচিত এবং ডায়েট, ঔষধ এবং শারীরিক কার্যক্রমে পরিবর্তন করতে হয়।
টাইপ ১ ডাইবেটিস: এই ধরণের ডাইবেটিসে, শরীরের ইমিউন সিস্টেম নিজের প্রতি প্রোটিন ইনসুলিন উৎপন্ন করতে অসমর্থ হয়। এটি সাধারণভাবে যৌবনে প্রারম্ভ হয়, এবং রোগীদের দৈহিক ইনসুলিন চিকিৎসা এবং গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের জন্য ইনসুলিন ইনজেকশন দরকার হয়।
টাইপ ২ ডাইবেটিস: এই ধরণের ডাইবেটিসে, শরীরের ইমিউন সিস্টেম ইনসুলিন তৈরি করতে সমর্থ থাকে, তবে শরীরের সেলগুলি ইনসুলিনের সাথে সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেয় না, যা গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা সৃষ্টি করে। টাইপ ২ ডাইবেটিস সাধারণভাবে বয়স্কদের মধ্যে প্রাপ্ত হয়, তবে যৌবনেও হতে পারে। এর লক্ষণ অধিকাংশই অস্তিত্বমুলক খাবার, শারীরিক কার্যক্রম এবং চার্মিক পরিমাণে প্রধান দেখা দেয়, এবং প্রথমে ঔষধ এবং জীবনযাপনের পর ইনসুলিন চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
ডাইবেটিসের নিয়ন্ত্রণ গ্লুকোজ মাত্রা, আপেক্ষিক শৰীরের স্থিতি এবং উপযুক্ত চিকিৎসা দ্বারা সম্ভব হয়। ডাইবেটিসের নিয়ন্ত্রণের অবশ্যই চিকিৎসকের নির্দেশনা মোতাবেক হওয়া উচিত এবং ডায়েট, ঔষধ এবং শারীরিক কার্যক্রমে পরিবর্তন করতে হয়।