চলচ্চিত্র নির্মাতা সাকিব খান ফুড স্যালাইন 'ওরসালাইন'-এর প্রযোজনা ও বিপণন সংস্থা এস. এম. সি-কে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন। অভিযোগ, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও কোম্পানিটি সাকিব খানের জন্য বিজ্ঞাপন চালাচ্ছে। সাকিবের আইনজীবী ব্যারিস্টার ওলোরা আফরিন এসএমসি 'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল হক ও মহাব্যবস্থাপক (বিপণন) খন্ডকর শামিম রহমানকে নোটিশ পাঠিয়েছেন।
নোটিশ অনুযায়ী, এই অননুমোদিত বিজ্ঞাপনের প্রচারে নায়ক সাকিব খানের আর্থিক ক্ষতি, সুনামের ক্ষতি ও অসুবিধার কথা বিবেচনা করে ৪ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে সাত দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। জরিমানা না দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
"" "এসএমসি-র সঙ্গে সাকিব খানের বিজ্ঞাপন চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে।" এরপর চুক্তি নবায়ন না করেই প্রায় ৫ মাস ধরে বিজ্ঞাপনটি দেখানো হয়। আমাদের কাছে স্ক্রিনশট আছে। সাকিব খানের ৪ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।
সাকিব খান ২০১৯ সালের মার্চ থেকে এসএমসি ওরসালাইন-এন-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ শুরু করেন। কোম্পানির সঙ্গে তাঁর চুক্তি ছিল ২০২২ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত। এর অংশ হিসাবে, সাকিব খান ২০২১ সালে এসএমসি ওরসালিনের একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করেছিলেন। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়া সত্ত্বেও এ বছর একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে ধারাবাহিকভাবে বিজ্ঞাপনটি দেখানো হয়েছে।
নোটিশ অনুযায়ী, এই অননুমোদিত বিজ্ঞাপনের প্রচারে নায়ক সাকিব খানের আর্থিক ক্ষতি, সুনামের ক্ষতি ও অসুবিধার কথা বিবেচনা করে ৪ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে সাত দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। জরিমানা না দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
"" "এসএমসি-র সঙ্গে সাকিব খানের বিজ্ঞাপন চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে।" এরপর চুক্তি নবায়ন না করেই প্রায় ৫ মাস ধরে বিজ্ঞাপনটি দেখানো হয়। আমাদের কাছে স্ক্রিনশট আছে। সাকিব খানের ৪ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।
সাকিব খান ২০১৯ সালের মার্চ থেকে এসএমসি ওরসালাইন-এন-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ শুরু করেন। কোম্পানির সঙ্গে তাঁর চুক্তি ছিল ২০২২ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত। এর অংশ হিসাবে, সাকিব খান ২০২১ সালে এসএমসি ওরসালিনের একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করেছিলেন। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়া সত্ত্বেও এ বছর একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে ধারাবাহিকভাবে বিজ্ঞাপনটি দেখানো হয়েছে।