ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম ফেজের দুয়ার খুলছে শনিবার ( ২ সেপ্টেম্বর ) বিকেল ৪ টায়। উদ্বোধনের পরই জনসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হবে বহুল প্রতীক্ষিত সড়কটি। এক্সপ্রেসওয়েতে শুরুর দিকে ৮০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি চলার কথা বলা হলেও সর্বোচ্চ গতি নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০ কিলোমিটার। বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত আসতে প্রতিটি গাড়ির সময় ব্যয় হবে মাত্র ১০ থেকে ১২ মিনিট।
শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করবেন প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে শেরেবাংলা নগর পর্যন্ত নিরাপত্তার চাদরে ঢেকেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
রাজধানীতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘিরে ভিভিআইপি, ভিআইপি, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ব্যক্তি, বিভিন্ন মন্ত্রী, জাতীয় সংসদের সদস্য, সরকারি-বেসরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যাপক লোকসমাগম ঘটবে। তাই এ অনুষ্ঠানকে ঘিরে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে ডিএমপি। পাশাপাশি আগত অতিথিদের যানবাহন গমনাগমন ও সুষ্ঠু পার্কিং ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগ বিশেষ ট্রাফিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে।
ডিএমপি জানিয়েছে, পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠ প্রাঙ্গণ ও পুরো রাজধানীজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশ। পাশাপাশি সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশসহ নিরাপত্তার দায়িত্বে কাজ করছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
পুলিশ বলছে, সমাবেশস্থল ও এর আশপাশের এলাকার বাইরেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে রয়েছে পুলিশ ও র্যাবের টহল টিম। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কেউ বা কোনো গোষ্ঠী যাতে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য প্রয়োজনে সন্দেহভাজনদের তল্লাশির আওতায় আনা হবে। কেউ যদি কোনো অপকর্ম করার চেষ্টা করে তাকে কঠোর আইনের আওতায় নেয়া হবে।
শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠ ও আশপাশের এলাকাগুলো নজরদারিতে রয়েছে অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোল রুম। সেখান থেকে মাঠ ও আশপাশের এলাকা সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে মনিটরিং করা হচ্ছে।
ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, ঢাকার বিমানবন্দর প্রান্ত থেকে ফার্মগেট প্রান্ত পর্যন্ত সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও ভিভিআইপিসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের গমনাগমন নিশ্চিতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে আগতদের নির্দিষ্ট রাস্তা দিয়ে গমনাগমনের জন্যও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
c24
শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করবেন প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে শেরেবাংলা নগর পর্যন্ত নিরাপত্তার চাদরে ঢেকেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
রাজধানীতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘিরে ভিভিআইপি, ভিআইপি, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ব্যক্তি, বিভিন্ন মন্ত্রী, জাতীয় সংসদের সদস্য, সরকারি-বেসরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যাপক লোকসমাগম ঘটবে। তাই এ অনুষ্ঠানকে ঘিরে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে ডিএমপি। পাশাপাশি আগত অতিথিদের যানবাহন গমনাগমন ও সুষ্ঠু পার্কিং ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগ বিশেষ ট্রাফিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে।
ডিএমপি জানিয়েছে, পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠ প্রাঙ্গণ ও পুরো রাজধানীজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশ। পাশাপাশি সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশসহ নিরাপত্তার দায়িত্বে কাজ করছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
পুলিশ বলছে, সমাবেশস্থল ও এর আশপাশের এলাকার বাইরেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে রয়েছে পুলিশ ও র্যাবের টহল টিম। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কেউ বা কোনো গোষ্ঠী যাতে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য প্রয়োজনে সন্দেহভাজনদের তল্লাশির আওতায় আনা হবে। কেউ যদি কোনো অপকর্ম করার চেষ্টা করে তাকে কঠোর আইনের আওতায় নেয়া হবে।
শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠ ও আশপাশের এলাকাগুলো নজরদারিতে রয়েছে অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোল রুম। সেখান থেকে মাঠ ও আশপাশের এলাকা সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে মনিটরিং করা হচ্ছে।
ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, ঢাকার বিমানবন্দর প্রান্ত থেকে ফার্মগেট প্রান্ত পর্যন্ত সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও ভিভিআইপিসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের গমনাগমন নিশ্চিতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে আগতদের নির্দিষ্ট রাস্তা দিয়ে গমনাগমনের জন্যও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
c24