প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে ছাত্রদলের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। অশিক্ষিত-মূর্খদের হাতে দেশ এগোতে পারে না। এরা মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারে না।
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের সমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের যেকোনো প্রয়োজনে অগ্রণী ভূমিকা রাখে ছাত্রলীগ। বাঙালির মুক্তির জন্যই এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠা। সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়ায় তারা। কৃষকের ধানও কেটে দেয় এরা।
তিনি বলেন, দেশের যেকোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে ভূমিকা পালন করে ছাত্রলীগ। তারা কখনও পিছপা হয় না। ১-১১ সময়ও আপোস করেনি এরা। সেসময় জরুরি অবস্থা জারি ছিল। তবু এগিয়ে এসেছিল ওরা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের ছাত্রলীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন। দেশের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রাম, অর্জনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত তারা। করোনার সময়ও মানুষের পাশে থেকেছে এরা।
সরকার প্রধান বলেন, ছাত্রলীগই বুকের তাজা রক্ত দিয়ে সব সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে। ৭৫’র পর তারাই প্রথম প্রতিবাদ করেছিল। ২০০৭ সালে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তখন ছাত্রলীগই মাঠে নেমেছিল। এরাই একদিন বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতিম সংগঠনটির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
c24
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের সমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের যেকোনো প্রয়োজনে অগ্রণী ভূমিকা রাখে ছাত্রলীগ। বাঙালির মুক্তির জন্যই এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠা। সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়ায় তারা। কৃষকের ধানও কেটে দেয় এরা।
তিনি বলেন, দেশের যেকোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে ভূমিকা পালন করে ছাত্রলীগ। তারা কখনও পিছপা হয় না। ১-১১ সময়ও আপোস করেনি এরা। সেসময় জরুরি অবস্থা জারি ছিল। তবু এগিয়ে এসেছিল ওরা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের ছাত্রলীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন। দেশের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রাম, অর্জনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত তারা। করোনার সময়ও মানুষের পাশে থেকেছে এরা।
সরকার প্রধান বলেন, ছাত্রলীগই বুকের তাজা রক্ত দিয়ে সব সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে। ৭৫’র পর তারাই প্রথম প্রতিবাদ করেছিল। ২০০৭ সালে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তখন ছাত্রলীগই মাঠে নেমেছিল। এরাই একদিন বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতিম সংগঠনটির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
c24