রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব স্মরণে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমাবেশ উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তার আশপাশের রাস্তাগুলোতে চলাচলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
শুক্রবারের ওই সমাবেশে নির্বাচনী দিক নির্দেশনা দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ভিভিআইপি যাওয়া-আসা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাঁটাবন ক্রসিং, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ক্রসিং, কাকরাইল মসজিদ ক্রসিং, কাকরাইল চার্চ ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, হাইকোর্ট ক্রসিং, দোয়েল চত্ত্বর ক্রসিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার, জগন্নাথ হল ক্রসিং, ভাস্কর্য ক্রসিং, উপাচার্য ভবন ক্রসিং এলাকায় যান চলাচল বন্ধ থাকবে।
ডিএমপি নগরবাসীকে ওইসব রাস্তা পরিহার করে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করার অনুরোধ করেছে।
অনুষ্ঠানে আসা গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য মহসিন হল মাঠ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ভিআইপি), মলচত্ত্বর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; পলাশী ক্রসিং হতে ভাস্কর্য ক্রসিং পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে; ফুলার রোড রাস্তার দুই পাশে; দোয়েল চত্ত্বর ক্রসিং হতে শহিদুল্লাহ হল ক্রসিং পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে; নবাব আব্দুল গণি রোড রাস্তার দুই পাশে এবং দিলকুশা ও মতিঝিল এলাকার রাস্তার দুই পাশে ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বরাবরই আগস্টের শেষ দিনে শোক দিবস নিয়ে স্মরণসভার আয়োজন করে থাকে ছাত্রলীগ। এবারের প্রস্তুতিও ছিলো সে রকমই। কিন্তু ৩১ আগস্ট এইচএসসি পরীক্ষা থাকায় সেটি পরদিন স্থানান্তর করা হয়।
নির্বাচনী আবহের প্রেক্ষাপটে শুধু স্মরণসভার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে ছাত্র জমায়েতকে মহাসমাবেশে রূপ দিতে চায় ছাত্রলীগ। ইতোমধ্যেই সেই প্রচার ঢাকা শহর ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমনকি মাদ্রাসাগুলোতেও।
প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানও। এই ছাত্র মহাসমাবেশ থেকেই শিক্ষার্থীরা আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের পক্ষে শপথ নেবে, বলছেন সংগঠনটির নেতারা। প্রগতিশীল অন্য ছাত্র সংগঠনগুলোকেও সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন জানান, যারা আমাদেরকে খুনি ও সন্ত্রাসীদের সাথে সমঝোতা করতে বলেন তাদের লাল কার্ড দেখাবে ছাত্রলীগ।
শুক্রবার বিকাল ৩টায় সমাবেশ শুরুর কথা রয়েছে। তবে এরইমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পথে রওনা হয়েছে।
সি-৭১
শুক্রবারের ওই সমাবেশে নির্বাচনী দিক নির্দেশনা দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ভিভিআইপি যাওয়া-আসা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাঁটাবন ক্রসিং, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ক্রসিং, কাকরাইল মসজিদ ক্রসিং, কাকরাইল চার্চ ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, হাইকোর্ট ক্রসিং, দোয়েল চত্ত্বর ক্রসিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার, জগন্নাথ হল ক্রসিং, ভাস্কর্য ক্রসিং, উপাচার্য ভবন ক্রসিং এলাকায় যান চলাচল বন্ধ থাকবে।
ডিএমপি নগরবাসীকে ওইসব রাস্তা পরিহার করে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করার অনুরোধ করেছে।
অনুষ্ঠানে আসা গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য মহসিন হল মাঠ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ভিআইপি), মলচত্ত্বর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; পলাশী ক্রসিং হতে ভাস্কর্য ক্রসিং পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে; ফুলার রোড রাস্তার দুই পাশে; দোয়েল চত্ত্বর ক্রসিং হতে শহিদুল্লাহ হল ক্রসিং পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে; নবাব আব্দুল গণি রোড রাস্তার দুই পাশে এবং দিলকুশা ও মতিঝিল এলাকার রাস্তার দুই পাশে ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বরাবরই আগস্টের শেষ দিনে শোক দিবস নিয়ে স্মরণসভার আয়োজন করে থাকে ছাত্রলীগ। এবারের প্রস্তুতিও ছিলো সে রকমই। কিন্তু ৩১ আগস্ট এইচএসসি পরীক্ষা থাকায় সেটি পরদিন স্থানান্তর করা হয়।
নির্বাচনী আবহের প্রেক্ষাপটে শুধু স্মরণসভার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে ছাত্র জমায়েতকে মহাসমাবেশে রূপ দিতে চায় ছাত্রলীগ। ইতোমধ্যেই সেই প্রচার ঢাকা শহর ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমনকি মাদ্রাসাগুলোতেও।
প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানও। এই ছাত্র মহাসমাবেশ থেকেই শিক্ষার্থীরা আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের পক্ষে শপথ নেবে, বলছেন সংগঠনটির নেতারা। প্রগতিশীল অন্য ছাত্র সংগঠনগুলোকেও সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন জানান, যারা আমাদেরকে খুনি ও সন্ত্রাসীদের সাথে সমঝোতা করতে বলেন তাদের লাল কার্ড দেখাবে ছাত্রলীগ।
শুক্রবার বিকাল ৩টায় সমাবেশ শুরুর কথা রয়েছে। তবে এরইমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পথে রওনা হয়েছে।
সি-৭১