হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের ২১১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি অনুমোদন করেছেন দলটির আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রচার সম্পাদক মুফতী কেফায়াতুল্লাহ আজহারীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতের এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সংগঠনের মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে ১২ সদস্য বিশিষ্ট সাবকমিটি বৈঠক করে পূর্বের কমিটি এবং বর্তমান কমিটির সমন্বয়ে একটি খসড়া কমিটির তালিকা প্রণয়ন করেন।
এতে আরও বলা হয়, মহাসচিবের নেতৃত্বে সাবকমিটির সদস্যবৃন্দ হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর নিকট চট্টগ্রামস্থ বাবুনগর মাদরাসায় নতুন করে কমিটির পদায়নসহ ২১১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ও ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদের তালিকা পেশ করেন। এরপর ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ এবং ২১১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির উভয় তালিকাকে অনুমোদন করেন তিনি।
এ সময় সাবকমিটির সদস্যদের মধ্য থেকে উপস্থিত ছিলেন মুফতী জসীমুদ্দীন, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, মাওলানা মুহিউদ্দীন রাব্বানী, মাওলানা আইয়ুব বাবুনগরী, মাওলানা মীর ইদরীস, মাওলানা কেফায়াতুল্লাহ আজহারী প্রমুখ।
উক্ত বৈঠকে হেফাজতের আমির মাওলানা মামুনুল হকসহ সকল কারাবন্দী আলেমের দ্রুত মুক্তি। ২০১৩ সাল থেকে হেফাজত নেতৃবৃন্দের নামে হওয়া সকল মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানান। জামিনে মুক্তিপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দের মামলার হাজিরা কেন্দ্রিক হয়রানির ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে তা বন্ধে কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের নিকট আহবান জানান তিনি।
এতে বলা হয়, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সংগঠনের মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে ১২ সদস্য বিশিষ্ট সাবকমিটি বৈঠক করে পূর্বের কমিটি এবং বর্তমান কমিটির সমন্বয়ে একটি খসড়া কমিটির তালিকা প্রণয়ন করেন।
এতে আরও বলা হয়, মহাসচিবের নেতৃত্বে সাবকমিটির সদস্যবৃন্দ হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর নিকট চট্টগ্রামস্থ বাবুনগর মাদরাসায় নতুন করে কমিটির পদায়নসহ ২১১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ও ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদের তালিকা পেশ করেন। এরপর ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ এবং ২১১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির উভয় তালিকাকে অনুমোদন করেন তিনি।
এ সময় সাবকমিটির সদস্যদের মধ্য থেকে উপস্থিত ছিলেন মুফতী জসীমুদ্দীন, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, মাওলানা মুহিউদ্দীন রাব্বানী, মাওলানা আইয়ুব বাবুনগরী, মাওলানা মীর ইদরীস, মাওলানা কেফায়াতুল্লাহ আজহারী প্রমুখ।
উক্ত বৈঠকে হেফাজতের আমির মাওলানা মামুনুল হকসহ সকল কারাবন্দী আলেমের দ্রুত মুক্তি। ২০১৩ সাল থেকে হেফাজত নেতৃবৃন্দের নামে হওয়া সকল মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানান। জামিনে মুক্তিপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দের মামলার হাজিরা কেন্দ্রিক হয়রানির ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে তা বন্ধে কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের নিকট আহবান জানান তিনি।