আমতলীর পায়রা নদীতে স্থানীয় জেলের জালে ধরা পড়েছে সোয়া দুই কেজি ওজনের একটি ইলিশ। মাছটি বিক্রি হয়েছে ৯ হাজার টাকায়। মাছটি এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমান স্থানীয়রা। মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার লোছা গ্রামের জেলে জাহিদ পায়রা নদীতে জাল ফেলেন। বিকেল ৩টা নাগাদ জাল তুলতে চোখে পড়ে বিশাল আকৃতির ইলিশটি। পরে সেটি আমতলী মাছ বাজারের তালুকদার মৎস্য আড়তে নিয়ে আসেন। সেখানে মাপার পর জানা যায় মাছটির ওজন সোয়া দুই কেজি।
আড়তে ডাকের মাধ্যমে ৮ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করা হয়। সেখান থেকে কিনে নিয়ে পরে সেটি এক ক্রেতার কাছে ৯ হাজার টাকায় বিক্রি করেন খুচরা মাছ বিক্রেতা মাসুদ গাজী।
জেলে জাহিদ জানান, ইলিশের মৌসুম চললেও এ বছর পায়রা নদীতে মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। হঠাৎ এত বড় ইলিশ জালে ধরা পড়ায় বিস্মিত তিনি। পাইকারি মাছের আড়তদার মো. রাসেল মিয়া জানান, এ বছর এত বড় সাইজের ইলিশ বাজারে আসেনি। মাছটি এক নজর দেখার জন্য সবাই ভিড় জমান।
উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা হালিমা সর্দার জানান, জেলেরা মাছ শিকারের ক্ষেত্রে সরকারি নির্দেশনা সঠিকভাবে মেনে চলায় নদীতে বড় আকৃতির মাছ পাওয়া যাচ্ছে। এটি স্থানীয় জেলেদের জন্য ইতিবাচক।
আড়তে ডাকের মাধ্যমে ৮ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করা হয়। সেখান থেকে কিনে নিয়ে পরে সেটি এক ক্রেতার কাছে ৯ হাজার টাকায় বিক্রি করেন খুচরা মাছ বিক্রেতা মাসুদ গাজী।
জেলে জাহিদ জানান, ইলিশের মৌসুম চললেও এ বছর পায়রা নদীতে মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। হঠাৎ এত বড় ইলিশ জালে ধরা পড়ায় বিস্মিত তিনি। পাইকারি মাছের আড়তদার মো. রাসেল মিয়া জানান, এ বছর এত বড় সাইজের ইলিশ বাজারে আসেনি। মাছটি এক নজর দেখার জন্য সবাই ভিড় জমান।
উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা হালিমা সর্দার জানান, জেলেরা মাছ শিকারের ক্ষেত্রে সরকারি নির্দেশনা সঠিকভাবে মেনে চলায় নদীতে বড় আকৃতির মাছ পাওয়া যাচ্ছে। এটি স্থানীয় জেলেদের জন্য ইতিবাচক।