ইন্দোনেশিয়ায় ভয়াবহ শক্তিশালী এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) ভোরে বালি সাগরসহ উপকূলীয় বালি ও লম্বক অঞ্চলে এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৭। খবর রয়টার্সের
ইউরোপিয়ান-মেডিটেরিনিয়ান সিমোলজিক্যাল সেন্টারের (ইএমএসসি) খবরে বলা হয়, মঙ্গলবার ভোরে ইন্দোনেশিয়ার বালি এবং লম্বক দ্বীপপুঞ্জের উত্তরে সমুদ্রের গভীরে আঘাত হানা ভূমিকম্পের মাত্র ছিল ৭। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের পর সেখানকার বাসিন্দাদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক সংস্থা জানিয়েছে, ইন্দোনিশয়ায় মঙ্গলবার ভোরে আঘাত হানা ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.১।
ইন্দোনেশিয়ার ভূতাত্ত্বিক সংস্থা অনুসারে, বালি এবং লম্বকের উপকূলীয় অঞ্চলজুড়ে আঘাত হানা ভূমিকম্পটি মঙ্গলবার স্থানীয় সময় ভোর ৪ টার আগে অনুভূত হয়। পরে এ অঞ্চলে আরও দুটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
বালির মারকিউর কুটা বালি নামক এটি হোটেলের ম্যানেজার জানান, ভূমিকম্পের পর বেশ কিছু অতিথি তাদের কক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে গেছেন এবং তারা এখনও হোটেল এলাকায় অবস্থান করছেন।’
শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের জেরে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
প্রশান্ত মহাসাগরের তথাকথিত ‘রিং অব ফায়ারে’ ইন্দোনেশিয়ার অবস্থান হওয়ায় দেশটিতে প্রায়ই ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরির সক্রিয়তা দেখা যায়। শুধু ইন্দোনেশিয়া নয়, জাপানসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সব দেশই এ কারণে ভূমিকম্পের অত্যধিক ঝুঁকিতে আছে।
c24
ইউরোপিয়ান-মেডিটেরিনিয়ান সিমোলজিক্যাল সেন্টারের (ইএমএসসি) খবরে বলা হয়, মঙ্গলবার ভোরে ইন্দোনেশিয়ার বালি এবং লম্বক দ্বীপপুঞ্জের উত্তরে সমুদ্রের গভীরে আঘাত হানা ভূমিকম্পের মাত্র ছিল ৭। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের পর সেখানকার বাসিন্দাদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক সংস্থা জানিয়েছে, ইন্দোনিশয়ায় মঙ্গলবার ভোরে আঘাত হানা ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.১।
ইন্দোনেশিয়ার ভূতাত্ত্বিক সংস্থা অনুসারে, বালি এবং লম্বকের উপকূলীয় অঞ্চলজুড়ে আঘাত হানা ভূমিকম্পটি মঙ্গলবার স্থানীয় সময় ভোর ৪ টার আগে অনুভূত হয়। পরে এ অঞ্চলে আরও দুটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
বালির মারকিউর কুটা বালি নামক এটি হোটেলের ম্যানেজার জানান, ভূমিকম্পের পর বেশ কিছু অতিথি তাদের কক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে গেছেন এবং তারা এখনও হোটেল এলাকায় অবস্থান করছেন।’
শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের জেরে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
প্রশান্ত মহাসাগরের তথাকথিত ‘রিং অব ফায়ারে’ ইন্দোনেশিয়ার অবস্থান হওয়ায় দেশটিতে প্রায়ই ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরির সক্রিয়তা দেখা যায়। শুধু ইন্দোনেশিয়া নয়, জাপানসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সব দেশই এ কারণে ভূমিকম্পের অত্যধিক ঝুঁকিতে আছে।
c24