জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক নারী যুগ্ম কমিশনারকে (৪৯) রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী এলাকা থেকে অপহরণের পর নির্যাতনের ঘটনায় প্রধান আসামি মাসুদসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শুক্রবার ( ২৫ আগস্ট ) দিনগত রাতে গাজীপুরের শ্রীপুর ও রাজধানীর সবুজবাগ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব সদরদপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক সিনিয়র এএসপি আ ন ম ইমরান খান। তিনি জানান, আজ (শনিবার) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
গত ১৭ আগস্ট রাত ৮টার দিকে মাইক্রোবাসে করে মগবাজার থেকে সিদ্ধেশ্বরীর বাসায় ফিরছিলেন যুগ্ম কমিশনার পদমর্যাদার ওই নারী কর কর্মকর্তা। পথে মাইক্রোবাস থামিয়ে কয়েকজন মিলে চালককে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে চালককে নামিয়ে মাইক্রোবাসসহ ওই নারীকে অপহরণ করা হয়।
পরদিন ঢাকার সবুজবাগ এলাকায় দুপুর ২টার দিকে ওই নারী কৌশলে গাড়ি থেকে নেমে চিৎকার শুরু করলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ও তিন অপহরণকারীকে আটক করে। এসময় তার একটি পা ভাঙা, চোখে ও মাথায় মারাত্মক আঘাতের চিহ্ন ছিল। এখন রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি।
ঢাকার রমনা থানায় এ ঘটনায় চারজনের নাম উল্লেখ করে একটি অপহরণ মামলা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে মো. মাসুদ নামের এক ব্যক্তিকে, যিনি জুলাই মাসে ওই নারীর ব্যক্তিগত গাড়ির চালক ছিলেন।
অপহরণকারীদের মধ্যে শুধু মাসুদকে তিনি চিনতে পেরেছেন জানিয়ে ওই নারী কর কর্মকর্তা বলেন, ২০-২৫ দিন কাজ করার পর তাকে চাকরিচ্যুত করেছিলেন। অপহরণের পর নির্মম নির্যাতনের সময় মাসুদ বারবার তাকে চাকরিচ্যুত করার কারণে ক্ষোভের কথাই বলছিলেন।
অপহরণকারীরা তার কাছে কোনো মুক্তিপণ চায়নি বলেও জানান এই নারী কর কর্মকর্তা।
c24
আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব সদরদপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক সিনিয়র এএসপি আ ন ম ইমরান খান। তিনি জানান, আজ (শনিবার) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
গত ১৭ আগস্ট রাত ৮টার দিকে মাইক্রোবাসে করে মগবাজার থেকে সিদ্ধেশ্বরীর বাসায় ফিরছিলেন যুগ্ম কমিশনার পদমর্যাদার ওই নারী কর কর্মকর্তা। পথে মাইক্রোবাস থামিয়ে কয়েকজন মিলে চালককে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে চালককে নামিয়ে মাইক্রোবাসসহ ওই নারীকে অপহরণ করা হয়।
পরদিন ঢাকার সবুজবাগ এলাকায় দুপুর ২টার দিকে ওই নারী কৌশলে গাড়ি থেকে নেমে চিৎকার শুরু করলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ও তিন অপহরণকারীকে আটক করে। এসময় তার একটি পা ভাঙা, চোখে ও মাথায় মারাত্মক আঘাতের চিহ্ন ছিল। এখন রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি।
ঢাকার রমনা থানায় এ ঘটনায় চারজনের নাম উল্লেখ করে একটি অপহরণ মামলা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে মো. মাসুদ নামের এক ব্যক্তিকে, যিনি জুলাই মাসে ওই নারীর ব্যক্তিগত গাড়ির চালক ছিলেন।
অপহরণকারীদের মধ্যে শুধু মাসুদকে তিনি চিনতে পেরেছেন জানিয়ে ওই নারী কর কর্মকর্তা বলেন, ২০-২৫ দিন কাজ করার পর তাকে চাকরিচ্যুত করেছিলেন। অপহরণের পর নির্মম নির্যাতনের সময় মাসুদ বারবার তাকে চাকরিচ্যুত করার কারণে ক্ষোভের কথাই বলছিলেন।
অপহরণকারীরা তার কাছে কোনো মুক্তিপণ চায়নি বলেও জানান এই নারী কর কর্মকর্তা।
c24