রাজধানী বাড্ডায় ছেলে ধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে তাসলিমা বেগম রেনু হত্যা মামলায় ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা মতিঝিল বিভাগের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও মাদক নিয়ন্ত্রণ টিম।
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ তারিখে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বিজ্ঞ আদালতে এ অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আলোচিত এ হত্যা মামলার ঘটনায় জড়িত ১৯ জন অভিযুক্তের মধ্যে ১৪ জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং ০১ জন অভিযুক্ত পলাতক। অপর ০৪ জন অভিযুক্তের (আলিফ, টোকাই মারুফ, সুমন ও আকলিমা) পূর্নাঙ্গ নাম ঠিকানা সংগ্রহ করা সম্ভব না হওয়ায় তাদের অভিযুক্ত করা যায়নি। ঘটনায় জড়িত অব্যহতি প্রাপ্ত অভিযুক্তদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ কিংবা গ্রেফতার করা সম্ভব হইলে সম্পূরক অভিযোগপত্র বিজ্ঞ আদালতে দাখিল করা হবে মর্মে গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে জানা যায়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে তিনজন অভিযুক্ত বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে।
বিজ্ঞ আদালতে প্রেরিত অভিযোগপত্রে গ্রেফতারকৃত অভিযুক্তরা হলো- ১। মোঃ ইব্রাহিম ওরফে হৃদয় হোসেন মোল্লা (২০), ২। মোছাঃ রিয়া বেগম ওরফে ময়না বেগম (২৯), ৩। মোঃ আবুল কালাম আজাদ ওরফে আজাদ মন্ডল (৫০), ৪। মোঃ কামাল হোসেন (৪০), ০৫। মোঃ শাহিন (৩২), ৬। মোঃ বাচ্চু মিয়া (৩৬), ৭। মোঃ বাপ্পী ওরফে শহিদুল ইসলাম (২১), ৮। মোঃ মুরাদ মিয়া (২৬), ৯। মোঃ সোহেল রানা (৩০), ১০। আসাদুল ইসলাম(২২), ১১। মোঃ বিল্লাল মোল্লা (৩২) ও ১২। মোঃ রাজু ওরফে রুম্মান হোসেন (২৩)।
বিজ্ঞ আদালতে প্রেরিত অভিযোগপত্রে গ্রেফতারকৃত (অপ্রাপ্ত বয়স্ক) অভিযুক্তরা হলো- ১। মোঃ জাফর হোসেন পাটোয়ারী (১৭) ও ২। ওয়াসিম ওরফে মোঃ অসিম আহম্মদ (১৪)। অভিযুক্তদ্বয় অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে পৃথক (Split-up) অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।
বিজ্ঞ আদালতে প্রেরিত অভিযোগপত্রে পলাতক অভিযুক্ত হলো- ০১। মোঃ মহিউদ্দিন (১৮)।
উল্লেখ্য ২০ জুলাই, ২০১৯ তারিখে ভিকটিম তাছলিমা বেগম রেনু তার ছেলে তাসিন আল মাহির ও মেয়ে তাসমিন তুবাকে উত্তর-পূর্ব বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করানোর জন্যে খোঁজ খবর নিতে গেলে ছেলে ধরা সন্দেহে গণপিটুনির শিকার হয়ে মারা যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের বোনের ছেলে সৈয়দ নাসির উদ্দিন টিটু বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪০০/৫০০ জনের বিরুদ্ধে বাড্ডা থানায় হত্যা মামলা (বাড্ডা থানার মামলা নং- ৩০ তারিখ- ২০ জুলাই, ২০১৯, ধারা ৩০২/৩৪ পেনাল কোড) দায়ের করে।
ডিএমপি নিউজঃ
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ তারিখে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বিজ্ঞ আদালতে এ অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আলোচিত এ হত্যা মামলার ঘটনায় জড়িত ১৯ জন অভিযুক্তের মধ্যে ১৪ জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং ০১ জন অভিযুক্ত পলাতক। অপর ০৪ জন অভিযুক্তের (আলিফ, টোকাই মারুফ, সুমন ও আকলিমা) পূর্নাঙ্গ নাম ঠিকানা সংগ্রহ করা সম্ভব না হওয়ায় তাদের অভিযুক্ত করা যায়নি। ঘটনায় জড়িত অব্যহতি প্রাপ্ত অভিযুক্তদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ কিংবা গ্রেফতার করা সম্ভব হইলে সম্পূরক অভিযোগপত্র বিজ্ঞ আদালতে দাখিল করা হবে মর্মে গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে জানা যায়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে তিনজন অভিযুক্ত বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে।
বিজ্ঞ আদালতে প্রেরিত অভিযোগপত্রে গ্রেফতারকৃত অভিযুক্তরা হলো- ১। মোঃ ইব্রাহিম ওরফে হৃদয় হোসেন মোল্লা (২০), ২। মোছাঃ রিয়া বেগম ওরফে ময়না বেগম (২৯), ৩। মোঃ আবুল কালাম আজাদ ওরফে আজাদ মন্ডল (৫০), ৪। মোঃ কামাল হোসেন (৪০), ০৫। মোঃ শাহিন (৩২), ৬। মোঃ বাচ্চু মিয়া (৩৬), ৭। মোঃ বাপ্পী ওরফে শহিদুল ইসলাম (২১), ৮। মোঃ মুরাদ মিয়া (২৬), ৯। মোঃ সোহেল রানা (৩০), ১০। আসাদুল ইসলাম(২২), ১১। মোঃ বিল্লাল মোল্লা (৩২) ও ১২। মোঃ রাজু ওরফে রুম্মান হোসেন (২৩)।
বিজ্ঞ আদালতে প্রেরিত অভিযোগপত্রে গ্রেফতারকৃত (অপ্রাপ্ত বয়স্ক) অভিযুক্তরা হলো- ১। মোঃ জাফর হোসেন পাটোয়ারী (১৭) ও ২। ওয়াসিম ওরফে মোঃ অসিম আহম্মদ (১৪)। অভিযুক্তদ্বয় অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে পৃথক (Split-up) অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।
বিজ্ঞ আদালতে প্রেরিত অভিযোগপত্রে পলাতক অভিযুক্ত হলো- ০১। মোঃ মহিউদ্দিন (১৮)।
উল্লেখ্য ২০ জুলাই, ২০১৯ তারিখে ভিকটিম তাছলিমা বেগম রেনু তার ছেলে তাসিন আল মাহির ও মেয়ে তাসমিন তুবাকে উত্তর-পূর্ব বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করানোর জন্যে খোঁজ খবর নিতে গেলে ছেলে ধরা সন্দেহে গণপিটুনির শিকার হয়ে মারা যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের বোনের ছেলে সৈয়দ নাসির উদ্দিন টিটু বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪০০/৫০০ জনের বিরুদ্ধে বাড্ডা থানায় হত্যা মামলা (বাড্ডা থানার মামলা নং- ৩০ তারিখ- ২০ জুলাই, ২০১৯, ধারা ৩০২/৩৪ পেনাল কোড) দায়ের করে।
ডিএমপি নিউজঃ