বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য বিদেশি শ্রমবাজারে নতুন করে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। সৌদি আরব ছাড়া অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্যে ভিসা কড়াকড়ি, নিয়োগ স্থবিরতা এবং সিন্ডিকেট-নির্ভর অনিয়মের অভিযোগের কারণে নতুন জনশক্তি পাঠানো অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন অভিবাসন ও রিক্রুটিং খাতের একাধিক সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি।
তাদের দাবি, যদি বাজার এক বা দুইটি দেশের ওপর এভাবে নির্ভরশীল থাকে, তাহলে যে কোনো নীতিগত পরিবর্তনে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে তাৎক্ষণিক ধাক্কা লাগতে পারে।
“বাস্তবতা হলো, বাজার শুধু খুললেই হবে না — সেটাকে টিকিয়ে রাখতে আইনি সুরক্ষা, স্বচ্ছতা আর দক্ষ শ্রমিক দরকার,” এক অভিবাসন সংগঠক বলেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকারকে এখন নতুন বাজার খোঁজার পাশাপাশি বিদ্যমান বাজারের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে, না হলে ডলার রিজার্ভের ওপর চাপ বাড়বে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার খরচেও তার প্রভাব পড়বে।
তাদের দাবি, যদি বাজার এক বা দুইটি দেশের ওপর এভাবে নির্ভরশীল থাকে, তাহলে যে কোনো নীতিগত পরিবর্তনে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে তাৎক্ষণিক ধাক্কা লাগতে পারে।
“বাস্তবতা হলো, বাজার শুধু খুললেই হবে না — সেটাকে টিকিয়ে রাখতে আইনি সুরক্ষা, স্বচ্ছতা আর দক্ষ শ্রমিক দরকার,” এক অভিবাসন সংগঠক বলেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকারকে এখন নতুন বাজার খোঁজার পাশাপাশি বিদ্যমান বাজারের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে, না হলে ডলার রিজার্ভের ওপর চাপ বাড়বে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার খরচেও তার প্রভাব পড়বে।