সংস্কার প্রস্তাবে বাংলাদেশের সাংবিধানিক নামের পরিবর্তন চেয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নাম পরিবর্তন করে ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’ বা ‘বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র’ নামকরণের প্রস্তাব দিয়েছে দলটি।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) দুপুর ১২টায় দলের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল জাতীয় সংসদ ভবনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে এ প্রস্তাবনা জমা দেন।
কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের কাছে তারা লিখিত মতামত দেন।
লিখিত মতামতে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, রাষ্ট্রের নামের মধ্যে যেন জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করার দর্শন প্রতিফলিত হয়, সে জন্য ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’ নামটি প্রস্তাব করছি আমরা।
এ বিষয়ে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন জানান– শুদ্ধাচার, জবাবদিহিতা, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৪টি প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
তিনি আরো বলেন, দুর্নীতি-দুঃশাসন রোধে শরিয়া আইন তৈরি করতে হবে। শরিয়া আইন নিয়ে বিএনপি একমত প্রকাশ করেছেন বলেও জানান ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য।
বিচার বিভাগীয় ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ২১টির সঙ্গেই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে একমত পোষণ করেছে। এর বাইরে শরীয়াহ কোর্ট স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে এবং প্রমাণিত অপরাধীকে রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করার ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সম্মতিকে যুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) দুপুর ১২টায় দলের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল জাতীয় সংসদ ভবনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে এ প্রস্তাবনা জমা দেন।
কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের কাছে তারা লিখিত মতামত দেন।
লিখিত মতামতে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, রাষ্ট্রের নামের মধ্যে যেন জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করার দর্শন প্রতিফলিত হয়, সে জন্য ‘পিপলস ওয়েলফেয়ার স্টেট অব বাংলাদেশ’ নামটি প্রস্তাব করছি আমরা।
এ বিষয়ে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন জানান– শুদ্ধাচার, জবাবদিহিতা, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৪টি প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
তিনি আরো বলেন, দুর্নীতি-দুঃশাসন রোধে শরিয়া আইন তৈরি করতে হবে। শরিয়া আইন নিয়ে বিএনপি একমত প্রকাশ করেছেন বলেও জানান ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য।
বিচার বিভাগীয় ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ২১টির সঙ্গেই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে একমত পোষণ করেছে। এর বাইরে শরীয়াহ কোর্ট স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে এবং প্রমাণিত অপরাধীকে রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করার ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সম্মতিকে যুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে।