বগুড়ার কাহালুতে ৬ বছর বয়সী দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার নুরুল ইসলাম নুরুর দুই দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-৩ এর বিচারক সুমাইয়া সিদ্দিকা শুনানি শেষে রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
এদিন বেলা ১১টার দিকে বগুড়া ডিবি পুলিশ নুরুকে আদালতে নিয়ে আসে। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নুরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন জানান। আদালত শুনানির পর দুই দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে, গতকাল রবিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে কাহালুর পাইকড় এলাকা থেকে তাকে ডিবি ও কাহালু থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে নুরুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামির নাম নুরুল ইসলাম নুরু। তিনি আড়োলা আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দা এবং পেশায় দিনমজুর।
জানা যায়, গত বুধবার (১৩ মার্চ) শিশু দুইটি বাড়ির সামনে খেলাধুলা করছিল। এ সময় মুখোরচক খাবার দেওয়ার প্রলোভনে তাদের নিজ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে নুর ইসলাম। পরদিন বৃহস্পতিবার ধর্ষণের শিকার দুই শিশুর একজন জ্বরে আক্রান্ত ও আরেকজনের রক্তক্ষরণ শুরু হলে পরিবার বিষয়টি টের পেলে অভিযুক্ত নুর ইসলাম এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। শুক্রবার রাতে পুলিশ খবর পেয়ে ভুক্তভোগী দুই শিশুকে হেফাজতে নেয়। পরে ধর্ষণের ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে নুর ইসলামকে আসামি করে মামলা দায়ের হয়।
বগুড়া কোর্ট ইন্সপেক্টর মোসাদ্দেক হোসেন জানান, বেলা ১১টার দিকে বগুড়া ডিবি পুলিশ নুরুকে আদালতে নিয়ে আসে। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নুরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন জানান। আদালত শুনানির পর দুই দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
বিডি প্রতি
এদিন বেলা ১১টার দিকে বগুড়া ডিবি পুলিশ নুরুকে আদালতে নিয়ে আসে। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নুরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন জানান। আদালত শুনানির পর দুই দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে, গতকাল রবিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে কাহালুর পাইকড় এলাকা থেকে তাকে ডিবি ও কাহালু থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে নুরুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামির নাম নুরুল ইসলাম নুরু। তিনি আড়োলা আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দা এবং পেশায় দিনমজুর।
জানা যায়, গত বুধবার (১৩ মার্চ) শিশু দুইটি বাড়ির সামনে খেলাধুলা করছিল। এ সময় মুখোরচক খাবার দেওয়ার প্রলোভনে তাদের নিজ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে নুর ইসলাম। পরদিন বৃহস্পতিবার ধর্ষণের শিকার দুই শিশুর একজন জ্বরে আক্রান্ত ও আরেকজনের রক্তক্ষরণ শুরু হলে পরিবার বিষয়টি টের পেলে অভিযুক্ত নুর ইসলাম এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। শুক্রবার রাতে পুলিশ খবর পেয়ে ভুক্তভোগী দুই শিশুকে হেফাজতে নেয়। পরে ধর্ষণের ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে নুর ইসলামকে আসামি করে মামলা দায়ের হয়।
বগুড়া কোর্ট ইন্সপেক্টর মোসাদ্দেক হোসেন জানান, বেলা ১১টার দিকে বগুড়া ডিবি পুলিশ নুরুকে আদালতে নিয়ে আসে। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নুরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন জানান। আদালত শুনানির পর দুই দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
বিডি প্রতি